সংক্ষিপ্ত
গবেষণায় দাবি 'কোল্ড ড্রিঙ্ক' পানের ১০ মিনিটের মধ্যেই এই শর্করা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে হাড়ের মধ্যে থাকা ফসফরাসের জীবনশক্তি কমে আসে।
দেশ-জুড়ে বাড়ছে 'কোল্ড ড্রিঙ্ক' পানের পরিমাণ। বর্তমানে ভারতে প্রতি বছরে কয়েক শো গ্যালন 'কোল্ড ড্রিঙ্ক' পান করা হয়। বয়স নির্বিশেষে সকলের কাছেই 'কোল্ড ড্রিঙ্ক' অত্যন্ত প্রিয়। জানলে অবাক হবেন বছর দেড়েকের শিশুরও 'কোল্ড ড্রিঙ্ক'-এর প্রতি আকর্ষণ লক্ষ করা গিয়েছে।
'কোল্ড ড্রিঙ্ক'-পানের পর প্রথম ১০ মিনিট-
কোল্ড ড্রিঙ্কে থাকে প্রচুর পরিমাণে সুগার বা শর্করা। এক কাপ 'কোল্ড ড্রিঙ্কে' কম করেও ১০ চামচ শর্করা থাকে। এই পরিমাণ শর্করা একজন সুস্থ মানুষ এক দিনে খেয়ে থাকে। গবেষণায় দাবি 'কোল্ড ড্রিঙ্ক' পানের ১০ মিনিটের মধ্যেই এই শর্করা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে হাড়ের মধ্যে থাকা ফসফরাসের জীবনশক্তি কমে আসে।
অত্যধিক 'কোল্ড ড্রিঙ্ক' পান করলে শরীরকে কতটা পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্থ করে, তা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না। তা কল্পনাও করা যায় না। আর এর প্রভাব পড়ে হাড়ে। বিশেষ করে হাড়ের কাজ নষ্ট করে তাকে ভঙ্গুর বানাতে 'কোল্ড ডিঙ্ক' মারাত্মকভাবে দায়ী। সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে, কীভাবে ১০ মিনিট থেকে শুরু করে ১ ঘণ্টার মধ্যে 'কোল্ড ড্রিঙ্ক'-এর বিষ সারা শরীরে কীভাবে ছড়িয়ে পড়ছে।
আরও খবর পেতে চোখ রাখুন আমাদের চ্যানেলের লিঙ্কে-