Weight loss: বাড়তি মেদ কমাতে ভরসা রাখুন সবজির ওপর, রইল ওজন কমানোর সহজ টোটকা
- FB
- TW
- Linkdin
ব্রোকলি
খেতে পারেন ব্রোকলি। এই সবজিতে আছে ভিটামিন এ, সি, ই, কে। খুবই কম পরিমাণ ক্যালোরি আছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়ম করে এই সবজি খেলে দ্রুত কমে বাড়তি মেদ। ১০০ গ্রাম ব্রোকলিতে মাত্র ৩৪ ক্যালোরি থাকে। সঙ্গে এই সবজি অ্যান্টি এজিং বৈশিষ্ট্য পূর্ণ।
ক্যাপসিকাম
খেতে পারেন ক্যাপসিকাম। এটি ভিটামিন সি-তে পূর্ণ। ১০০ গ্রাম ক্যাপসিকামে মাত্র ৪০ ক্যালোরি থাকে। এটি ওজন কমাতে বেশ উপকারী। ডায়েটের সময় ক্যাপসিকামে তৈরি পদ খেতে পারেন নিয়ম করে এতে মিলবে উপকার। দ্রুত কমবে বাড়তি মেদ।
শাক
ওজন কমাতে ভরসা রাখতে পারেন শাকের ওপর। খেতে পারেন পালং শাক, কলমি শাক, ধনেপাতা, সেলারি, লেটুসের মতো শাক। এগুলো আয়রন, ফোলেট, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ পূর্ণ। এই সকল শাক একদিকে যেমন বাড়তি মেদ কমায় তেমনই শরীরে পুষ্টি জোগায়।
অ্যভোকাডো
অ্যভোকাডোকে অনেকেই ফেলেন সবজির তালিকায়। এটি ভিটামিন এ, ডি, ই, কে পূর্ণ। নিয়ম করে খেতে পারেন অ্যাভোকাডো। এটি ভিটামিন ডি-র অভাব পূরণ করে। সঙ্গে দ্রুত কমে শরীরের সকল বাড়তি মেদ।
শসা
ওজন কমানোর সময় সব থেকে উপকারী হল শসা। দিনে ২ টি করে শসা খান। শসা খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। ২০-র বেশি ক্যালোরি নেই শসাতে। এটি ওজন কমায় দ্রুত। শসা দিয়ে ডিটক্স ড্রিংক্স তৈরি করতে পারেন। এতেও মিলবে উপকার।
মটর শুটি
খেতে পারেন মটর শুটি। ভিটামিন ৯, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি আছে মটরশুটিতে। এটি প্রোটিন, ফাইবার সমৃদ্ধ। নিয়ম করে মটরশুটি খেলে মিলবে উপকার। এতে মাত্র ৩১ ক্যালোরি থাকে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।
ঘুম
এই সময় পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। অনেকেই মনে করেন বেশি ঘুমালে ওজন বাড়ে। এই ধারণা একেবারে ভুল। তাই রোজ ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমান। এতে ওজন বাড়বে না বরং কমবে। রোজ পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। তবেই কমবে বাড়তি মেদ।
জল
খাবার পর জল পান করবেন না। অজান্তে এই ভুলে অনেকের ওজন বাড়ে। খাবার পর জল পান করলে বিপাকীয় ক্রিয়ার ওপর খারাপ প্রভাব পড়ে। তাই এই ভুল একেবারে নয়। খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পর জল খাবেন। আর সব থেকে ভালো হয় যদি খেতে বসার আগে জল পান করেন। এতে পেট ভর্তি থাকবে। ফলে বেশি খাবার খেতে পারবেন না।
এক্সারসাইজ
সঙ্গে ওজন কমাতে রোজ এক্সারসাইজ করুন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন। সারাদিন যতটা পারবেন সক্রিয় থাকুন। তা না হলে বাড়তি মেদ কমা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
জলখাবার
অনেকেই ওজন কমাতে গিয়ে খাবার স্কিপ করে থাকেন। তবে, এতে শরীরে খারাপ প্রভাব পড়ে। সঙ্গে ওজন কমার বদলে বেড়ে যায়। তাই ভুলেও ব্রেকফার্স্ট স্কিপ করবেন না।