সংক্ষিপ্ত

রইল কয়টি বিশেষ টোটকা। ডায়েটিং এর সময় ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না। এই কয়টি ভুল পদক্ষেপ ওজন বৃদ্ধির পথে বাধা সৃষ্টি করে। দেখে নিন কী কী।

বাড়তি ওজন নিয়ে সকলেই চিন্তিত। বাড়তি মেদ কমাতে চলে কঠিন পরিশ্রম। কেউ কঠিন এক্সারসাইজ করেন, কেউ ডায়েটের নামে অর্ধেক খেয়ে থাকেন। তেমনই বাড়তি মেদ কমাতে নিত্যনতুন ডায়েট মেনে চলেন অনেকে। এবার মেদ কমান একটি ফলের গুণে। বিশেষ করে পেটের মেদ কমানো বেশ কঠিন। অনেক সময় ওজন কমানোর জন্য হাজার পদ্ধতি অনুসরণ করেনও কমে না বাড়তি মেদ। জানেন কি এমন ঘটে আমাদেরই ভুলে। আজ রইল কয়টি বিশেষ টোটকা। ডায়েটিং এর সময় ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না। এই কয়টি ভুল পদক্ষেপ ওজন বৃদ্ধির পথে বাধা সৃষ্টি করে। দেখে নিন কী কী।

পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে বাড়ে ওজন। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে রোজ ৭ থেকে ৮ ঘন্টা বিশ্রামের প্রয়োজন। এই সময় সঠিক বিশ্রাম না নিলে শরীরে নানান জটিলতা দেখা দেয়। এমনকী, পরিপাকতন্ত্রে খারাপ প্রভাব পড়ে। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। রোজ ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমান। তা না হলে ওজন কমানো কঠিন।

ডায়েট করতে গিয়ে অনেকেই ব্রেকফার্স্ট স্কিপ করে থাকেন। এই ভুল একেবারে নয়। ওজন কমাতে না খেয়ে থাকেন অনেকে। এতে বাড়ে বাড়তি মেদ। তাই ডায়েট করার সময় অবশ্যই সময় ধরে খাবার খান। আর দিনের শুরুতে ভারী ব্রেকফার্স্ট করুন। তা না হলে বাড়বে সমস্যা।

পর্যাপ্ত জল না খাওয়া হলে ডায়েট করে লাভ নেই। রোজ ৭ থেকে ৮ গ্লাস করে জল থান। ডায়েটিং এর সময় অধিকাংশ ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই এই সময় রোজ পর্যাপ্ত জলের প্রয়োজন। তা না হলে ওজন তো কমবেই না সঙ্গে দেখা দেবে নানান শারীরিক জটিলতা।

হয়তো দিনে ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করলেন কিন্তু বাকি সময় এক স্থানে বসে থাকলেন এতে লাভ নেই। অধিকাংশকে কাজের জন্য দিনের বেশির ভাগে সময় এক স্থানে বসে থাকতে হয়। কিন্তু, এতে উপকার নেই। ওজন কমাতে চাইলে সারা দিনে যতটা পারবেন অ্যাক্টিভ থাকার চেষ্টা করুন। তা না হলে ওজন কমা কঠিন হবে।

তেমনই ওজন কমাতে চাইলে দিনে একাধিকবার গ্রিন টি খেতে পারেন। দিনে তিনবার পর্যন্ত গ্রিন টি খেলে মিলবে উপকার। এতে কমবে বাড়তি মেদ। সঙ্গে শরীর থাকবে সুস্থ। ওজন কমাতে চাইলে ফল খান। ফলে ভিটামিন, খনিজ, ফলিক অ্যাসিড, পটাসিয়াম থেকে পেকটিন আছে। ফলে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা এই সময় উপকারী।

 

আরও পড়ুন-

শীতে খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এই কয়টি ফল, দূর হবে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা

শিশুদের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিস আটকাবেন কীভাবে, অভিভাবক হিসেবে কি করবেন, রইল টিপস

হার্টের সুস্থতার জন্য ডায়েটে রাখুন এই পাঁচ জিনিস, হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে দূরে থাকবেন