সংক্ষিপ্ত

ছেলে হোক বা মেয়ে প্রত্যেকেরই প্রোটিন ভীষণ ভাবে প্রয়োজন। তবে তার মধ্যে যতটা পারবেন প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়ার চেষ্টা করুন। সেই রকম একটি প্রোটিনের উৎস হল ডিম। কিন্তু অনেকেই আছেন ডিম খান কিন্তু ডিমের কুসুমটা বাদ দিয়ে দেন। কিন্তু ডিমের কুসুম না খেলে তার পুষ্টিগুণ কমে যায়। বর্তমানে নানা রোগের কারণে বেশিরভাগ মানুষ এই ডিমের কুসুম (Egg Yolk) খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ, এলার্জি, নানা ত্বকের সমস্যার কারণে মানুষ এখন ডিমের কুসুম খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। সমীক্ষা থেকে জানা গেছে, ডিমের কুসুমের (Egg Benefits) অনেক উপকারিতা রয়েছে। ডিমের প্রতিটি অংশই খুব উপকারী। প্রধানত ছেলেদের জন্য ডিম এবং ডিমের কুসুম দুটোই উপকারী। ডিমের কুসুমে ভিটামিন-ডি থাকে , যা হাড়ের জন্য উপকারী। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করে থাকেন তারা প্রতি দিনের খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ডিম রাখুন।

ছেলে হোক বা মেয়ে প্রত্যেকেরই প্রোটিন ভীষণ ভাবে প্রয়োজন। তবে তার মধ্যে যতটা পারবেন প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়ার চেষ্টা করুন। সেই রকম একটি প্রোটিনের উৎস হল ডিম। কিন্তু অনেকেই আছেন ডিম খান কিন্তু ডিমের কুসুমটা বাদ দিয়ে দেন। কিন্তু ডিমের কুসুম না খেলে তার পুষ্টিগুণ কমে যায়। বর্তমানে নানা রোগের কারণে বেশিরভাগ মানুষ এই ডিমের কুসুম (Egg Yolk) খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ, এলার্জি, নানা ত্বকের সমস্যার কারণে মানুষ এখন ডিমের কুসুম খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। সমীক্ষা থেকে জানা গেছে, ডিমের কুসুমের (Egg Benefits) অনেক উপকারিতা রয়েছে। ডিমের প্রতিটি অংশই খুব উপকারী। প্রধানত ছেলেদের জন্য ডিম এবং ডিমের কুসুম দুটোই উপকারী। ডিমের কুসুমে ভিটামিন-ডি থাকে , যা হাড়ের জন্য উপকারী। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করে থাকেন তারা প্রতি দিনের খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ডিম রাখুন।

ডিমের কুসুম চুলের জন্য উপকারী। ডিমের কুসুমে থাকা তামা পুরুষদের মাথায় টাক পড়া থেকে রক্ষা করে। ত্বকের জন্য ডিমের কুসুম (Egg Yolk) খুব উপকারী। ডিমের কুসুম ত্বক মসৃণ করে এর পাশাপাশি ত্বককে উজ্জ্বল করে। তাই শীতকালে রুক্ষ ত্বকের যত্নে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে অবশ্যই খান এই ডিম। তবে যে কোনও খাবারের মতোই ডিমেরও ভাল-মন্দ দিক রয়েছে।  ঠিক কোন সময় ডিম খেলে তা আপনার শরীরে সবচেয়ে উপকারে আসবে তা জেনে নিন সবার আগে। সকালের ব্রেকফাস্ট মেনুতে পারফেক্ট হল ডিম। অফিসের তাড়াহুড়োতে যদি ব্রেকফাস্ট করার সময় না থাকে, তাহলেও চটজলদি একটা ডিম সেদ্ধ করে আপনি খেয়ে নিতে পারবেন। জিংক, ম্য়াগনেসিয়াম, আয়রন এবং সমস্ত রকম প্রোটিনে ভরপুর ডিম খেয়ে দিনের শুরুটা করলে সারাদিন আপনার এনার্জি লেভেল বজায় থাকবে। 

 

 

আরও পড়ুন- ভুলেও ঘরের এই জায়গায় আয়না রাখবেন না, জেনে নিন কোথায় সাধের ড্রেসিনটেবিল রাখলে সুখের হবে দাম্পত্য

আরও পড়ুন- কন্ডোম ব্যবহার করেন, খুব সাবধান, এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি হতেই পারে

আরও পড়ুন- চুলের যত্নে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে রসুন, এটি প্যাকের গুণে দূর হবে খুশকির সমস্যা

 

ডিম  (Egg) অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করে। তাই চট করে অন্য কিছু খাওয়ার ইচ্ছে করে না। অতিরিক্ত কিছু না খাওয়ার ফলে আপনি ক্যালরি  সহজেই কমাতে পারবেন। যারা জোরকদমে ওয়ার্ক আউট করছেন তাদের ওয়ার্ক আউটের পর হাই প্রোটিন (Protein) খাবার খাওয়া উচিত। ওয়ার্ক আউটের (WorkOut)পরে যে ক্ষিদে পায় তা মেটাতে ডিম খুবই উপকারী। এটি আপনাকে এনার্জি দেবে । দুটি সেদ্ধ ডিম কিংবা টমেটো আর ক্যাপসিকাম, বাটার দিয়ে তৈরি অমলেট আপনি খেতেই পারেন। অনেকেরই রাতে ডিম খেলে পেটে গ্যাস হয়ে যায়। এর ফলেও ঘুমের সমস্যা হয়। তাই আপনি আগে দেখে নিন আপনার কোনটা স্যুট করছে। যদি রাতে ডিম খেয়ে আপনার কোনও সমস্যা না হয়, তাহলে নির্দ্বিধায় রাতের ডিনারে ডিম খেতেই পারেন।