সংক্ষিপ্ত
প্রথমে একটি এয়ার টাইট পাত্রে দুধ ঢেলে দিন। এভাবে বেশ কয়েকদিন দুধ ফ্রিজ করতে পারবেন। এবার পাত্রের ঢাকনা ভালো করে ঢেকে দিন। দুধে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি রোধ করতে, ঘরের তাপমাত্রায় নয়, ফ্রিজারে দুধ রাখতে হবে। আর এ জন্য তাপমাত্রা কমপক্ষে ৪২ ডিগ্রি ফারেনহাইট হতে হবে।
দুধ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি মানুষের খাদ্যের একটি প্রধান এবং ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, পটাসিয়াম, ফসফরাসের মতো পুষ্টিতেও সমৃদ্ধ। দুধের (Preserve Milk) এমন অনেক গুণ রয়েছে, যা শুধু রোগ নিরাময়ই করে না বরং আপনাকে সুস্থ থাকতে ও রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। মজবুত হাড় ও পেশীর জন্য দুধ পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একই সময়ে, দুধ পান করা দাঁতের স্বাস্থ্য এবং ওজন কমানোর জন্যও খুব ভালো। এমনকি দুধ খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
ইউনিভার্সিটির কুলিনারি আর্টস অ্যান্ড ফুড সায়েন্সের সহকারী অধ্যাপক রোজমেরি ট্রাউটের মতে, দুধ একটি অত্যন্ত পচনশীল পণ্য যা ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায় বটে। তাঁর মতে, যে সব দুধের ঘনত্ব বেশি এবং কম ফ্যাট রয়েছে সেই সব দুধ সহজেই (Preserve Milk) হিমায়িত করা যায়। তাঁর মতে, ৬ মাস পর্যন্ত দুধ হিমায়িত করা এবং সংরক্ষণ করা সম্পূর্ণ নিরাপদ। কিন্তু আপনি যদি টেক্সচার এবং স্বাদ ধরে রাখতে চান, তাহলে সবচেয়ে ভালো উপায় হল ৩ মাস।
প্রথমে একটি এয়ার টাইট পাত্রে দুধ ঢেলে দিন। এভাবে বেশ কয়েকদিন দুধ ফ্রিজ করতে পারবেন। এবার পাত্রের ঢাকনা ভালো করে ঢেকে দিন। দুধে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি রোধ করতে, ঘরের তাপমাত্রায় নয়, ফ্রিজারে দুধ রাখতে হবে। আর এ জন্য তাপমাত্রা কমপক্ষে ৪২ ডিগ্রি ফারেনহাইট হতে হবে।
অল্প দুধ সংরক্ষণ করার সহজ উপায় হল দুধ বরফের কিউবগুলিতে ঢেলে রেখে দিন। শক্ত হয়ে গেলে, সেগুলি বের করে নিয়ে ব্যবহার করুন এবং জিপ লক প্যাকেটগুলির মধ্যে। এর পর আবার ফ্রিজে রেখে দিন৷
দুধ ফ্রিজে রাখতে হলে সবসময় তাজা দুধ ব্যবহার করুন।
এই দুধের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ফ্রিদে রাখবেন না।
সঠিক তাপমাত্রায় দুধ হিমায়িত করার চেষ্টা করুন। যার ফলে দীর্ঘদিন দুধকে সতেজ ও পুষ্টিকর রাখবে।
তবে এগুলি করার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখাও জরুরি।