- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- হৃদরোগ প্রতিরোধে ১০টি দুর্দান্ত ভারতীয় সুপারফুড! এই খাবারে হার্ট থাকবে চিরকাল চনমনে
হৃদরোগ প্রতিরোধে ১০টি দুর্দান্ত ভারতীয় সুপারফুড! এই খাবারে হার্ট থাকবে চিরকাল চনমনে
- FB
- TW
- Linkdin
নগর জীবনযাত্রা, চাপপূর্ণ কাজ এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বৃদ্ধির ফলে, হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখা সার্বিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। হৃদরোগ প্রতিরোধের একটি সহজ উপায় হল হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী খাবার গ্রহণ করা। এমন ১০ টি ভারতীয় সুপারফুড সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বিটরুট
বিটরুটে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট থাকে, যা রক্তনালী প্রসারিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি রক্তচাপ কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
দারচিনি
দারচিনিতে প্রদাহ-বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি ধমনীতে প্রদাহ কমাতে এবং উন্নত হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যে অবদান রাখতে সাহায্য করে।
আনার
আনারে পলিফেনল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট நிறைந்துள்ளன, যা প্রদাহ কমাতে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের জারণ রোধ করতে সাহায্য করে। এটি ধমনীতে প্লাক জমা রোধ করতে সাহায্য করে।
সবুজ শাকসবজি
সবুজ শাকসবজিতে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে। এগুলি রক্তচাপ কমাতে, কোলেস্টেরল কমাতে এবং সামগ্রিক হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে।
তিসির বীজ
তিসির বীজ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি প্রকার আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিডের (ALA) একটি দুর্দান্ত উৎস। এগুলি রক্তচাপ কমাতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং ধমনীর স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে।
আখরোট
আখরোট ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এগুলি প্রদাহ কমাতে, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, সামগ্রিক হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
রসুন
রসুন রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে তার কার্যকারিতার জন্য পরিচিত। এর সক্রিয় যৌগ অ্যালিসিন ধমনীতে প্লাক জমা রোধ করতে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে।
আমলকী
আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং ধমনীতে প্লাক জমার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এটি সামগ্রিক হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে।
হলুদ
হলুদে কারকিউমিন থাকে, যা একটি শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ। এটি প্রদাহ এবং জারণজনিত চাপ কমাতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের প্রধান কারণ।