- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- Health Care: ডিম খাওয়ার আগে এই কাজ করলেই ভয়াবহ বিপদ! কখনই করবেন না এই ভুল
Health Care: ডিম খাওয়ার আগে এই কাজ করলেই ভয়াবহ বিপদ! কখনই করবেন না এই ভুল
- FB
- TW
- Linkdin
ডিমের উপকারিতা ব্যাখ্যার অপেক্ষা রাখে না। এতে থাকা প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। অনেক নিরামিষাশীরাও ডিম খেতে পছন্দ করেন। ডিম ভিটামিন বি১২ এর ভালো উৎস। তাৎক্ষণিক শক্তি জোগাতেও ডিম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাধারণত একটি ডিমে প্রায় ৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
পুষ্টিকর ডিমে ক্যালোরি কম থাকে। তাই ওজন কমাতে চাইলে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। ডিমে ফোলেট, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৫, বি১২, ফসফরাস, সেলেনিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে। এগুলি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে। গর্ভবতী মহিলাদেরও ডিম খাওয়া উচিত। তবে ডিম খাওয়ার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।
অনেকে কাঁচা ডিম খেয়ে থাকেন। তবে কাঁচা ডিমে সালমোনেলা নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে, যা ফুড পয়জনিং এর কারণ হতে পারে। বিশেষ করে দেশি মুরগির ডিম কাঁচা খাওয়া ভালো বলে ধারণা। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, ভালোভাবে সেদ্ধ ডিম থেকে ৯০% প্রোটিন শরীরে শোষিত হয়, কাঁচা ডিম থেকে মাত্র ৫০%। তাই সেদ্ধ ডিম খাওয়াই ভালো।
ডিম খাওয়ার সময় নিয়েও কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। রাতের চেয়ে সকালে ডিম খাওয়া ভালো। সকালে ডিম খেলে সারাদিন শক্তি পাওয়া যায়। সকালের নাস্তায় ডিম খেলে পেট ভরা থাকে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সকালে ডিম খেলে পেশী সুস্থ থাকে। ওজন বাড়াতে চাইলে রাতে ডিম খাওয়া যেতে পারে।
বিঃদ্রঃ উপরের তথ্যগুলি কেবল প্রাথমিক তথ্য। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।