Weight Loss: রোগা হতে কীভাবে হাঁটবেন? জেনে নিন ম্যাজিকাল কিছু ফর্মুলা
- FB
- TW
- Linkdin
হাঁটা শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য মাঝারি ধরনের ব্যায়াম। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। তবে অনেকেই মনে করেন ওজন কমাতে দ্রুত হাঁটতে হবে। ধীরে হাঁটা তেমন ফলদায়ক নয় বলেও জনমনে একটি ধারণা আছে। এই পোস্টে জানা যাবে ধীরে হাঁটা কি ওজন কমাতে সাহায্য করে কিনা।
কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ধীরে হাঁটা ওজন কমাতে সাহায্য করে। একজন ব্যক্তি যদি ১ ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল মাঝারি গতিতে হাঁটার চেয়ে, একই ১ ঘণ্টায় মাত্র ২ মাইল ধীরে হাঁটেন, তাহলে তারা বেশি ক্যালরি পোড়ান। ধীরে হাঁটার উপকারিতা সম্পর্কে এখানে জানুন।
চর্বি কমে:
ধীরে হাঁটলে বেশি ক্যালরি পোড়ে। দ্রুত হাঁটার চেয়ে ধীরে হাঁটলে শরীর বেশি চর্বি শক্তি হিসেবে গ্রহণ করে। ফলে চর্বি কমে।
মাঝারি ব্যায়াম:
ধীর গতিতে হাঁটলে তাড়াতাড়ি ক্লান্তি আসে না। উৎসাহের সাথে বেশিক্ষণ হাঁটতে পারবেন। ধীরে হাঁটলে মন স্থির থাকে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
ওজন কমে:
ধীরে হাঁটলে চর্বি কমে ওজন কমাতে সাহায্য করে। বেশি শক্তি ব্যয় হয়, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। সব বয়সী মানুষ হাঁটতে পারেন।
কিভাবে ধীর হাঁটা চর্বি কমায়?
ধীরে হাঁটলে শরীরের চর্বিই আপনাকে শক্তি যোগায়। প্রতিদিন ধীরে হাঁটলে শরীরে জমে থাকা চর্বি ধীরে ধীরে কমে যায়। প্রতিদিন খাবার পর ধীরে হাঁটলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়। আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কখন হাঁটবেন?
সকালে হাঁটা ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমাতে ধীরে হাঁটতে চাইলে সপ্তাহে ৫ দিন হাঁটতে পারেন। কমপক্ষে ৩০ থেকে ৬০ মিনিট হাঁটতে পারেন। শুধু ধীরে হাঁটলেই হবে না, মাঝেমধ্যে ঢালু জায়গায় হাঁটতে হবে। এভাবে হাঁটলে আপনার পেশী শক্তিশালী হবে। নিতম্ব, উরুর পেশী ভালোভাবে কাজ করবে।