সংক্ষিপ্ত

শীতকালে একদিকে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। অন্যদিকে ধুলোবালির উপদ্রোব বাড়ে। আর সেই কারণে শীতে ত্বকের সমস্যাও বাড়ি। এই সময়ের ত্বকের সুরক্ষার জন্য পাঁচটি ঘরোটা টোকটা রইল আপনার জন্য। 

শীতকাল মানের শুষ্ক আবহাওয়া আর ধুলোবালির উপদ্রোব। আর সেই কারণে শীতকালে ত্বকের সমস্যা একটি বেশিই বাড়ে। এমনিতেই উত্তুরে হাওয়ার কারণে শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তারপর ধুলোবালি ত্বক আরও নষ্ট করে দেয়। শুষ্ক ত্বক থেকে রেহাই পেতে ক্রিমের ব্যবহার শীতে বেশি , যা কিন্তু ধুলোবালির জন্য অত্যাত্ম মারাত্মক হতে পারে।

শীতে ত্বকের যত্ন একটু বেশি মাত্রায় নিতে হয়। ত্বককে দুষণের হাত থেকে বাঁচাতে কিছুটা হলেও সময় ব্যায় করতে হয়। শীতে ত্বক প্রথমেই হাইড্র্যান্ট রাখতে হয়। ত্বক পরিষ্কার রাখাও জরুরি। আবার ত্বক পরিষ্কার রাখতে গিয়ে যাতে ত্বক শুষ্ক না হয়ে যায় তার দিকে বিশেষ নজর দিতে হয়।

১. এয়ার পিউরিফায়ার- নিজের ও বাড়ির জন্য একটি ভাল এয়ারপিউরিফায়ার কিনে ফেলুন। এটি অ্যালার্জি দূর করে। ঘরে ধূলে ঢুকতে দেয় না। বাড়ির পরিবেশ পরিষ্কার রাখে। ধূলো ও অন্যান্য ক্ষতিকর কণা বাড়ি থেকে সরিয়ে দেয়।

২. ভাল স্বাস্থ্যবিধি

হেলদি লাইফস্টাইল আপনার ত্বককে প্রভাবিত করবেই। আর সেই কারণেই মুখে হাত দেওয়ার আগে সর্বদা হাত পরিষ্কার রাখুন। দিনে দুইবার জামা কাপড় পরিবর্তন করুন। বাইরের জামা ঘরে ঢুকেই ছেড়ে ফেলুন। নিয়মিত স্নান করুন।

৩. ত্বকের পুষ্টি

দুষণ ও ঋতু পরিবার্তনের কারণে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আর সেই কারণে ত্বকে জ্বালা হতে পারেশ পাশাপাশি অ্যালার্জিও হতে পারে। আবার যাদের ত্বক বেশি আদ্র তাদেরও সমস্যা হতে পারে। ত্বককে সর্বদা পরিষ্কার ও হাইড্রান্ট রাখতে হয়। নিয়মিত ক্রিম লাগান জরুরি।

৪. প্রয়োজনীয় রোদ ও আলো

ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় হল রোদ আর আলো আর বাতাস। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দুষণ বাড়ে। তাই সকালে মুক্ত আকাশের নিচে রোদে কিছুক্ষণ দাঁড়াতেই পারেন। তাতে ত্বকের সমস্যা অনেকটা কমবে।

৫. বেশি ক্যামিকেলের ব্যবহার ক্ষতিকর

ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতেই পারে বেশি রাসায়নিকের ব্যবহার। মূলত আয়ুর্বেদিক পণ্য ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই পরীক্ষা করে নিতে হবে কোনটা আপনার ত্বকের জন্য বেশি সুরক্ষিত।