সংক্ষিপ্ত
মস্তিষ্ক চলবে দ্বিগুণ হারে! বুদ্ধি বাড়বে হুড়মুড়িয়ে, শুধু পাতে রাখুন সিদ্ধ ডিম
শীতকাল তাদের নিয়ে আসে নানা সমস্যা। তাপমাত্রা কমতে শুরু করার পাশাপাশি রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে যায়, হাড় ব্যথা শুরু হয়, চুল পড়তে শুরু করে এবং অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে।
এমন ক্ষেত্রে, ডায়েটে সামান্য পরিবর্তন আপনাকে অনেক সমস্যা এড়াতে সহায়তা করতে পারে। এই পরিবর্তনে শীতে প্রতিদিন ২টি করে ডিম খেতে হয়। হ্যাঁ, ডিমে উচ্চ প্রোটিন এবং ওমেগা -৩ এর মতো বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উপরন্তু, তাদের কিছু খনিজ এবং ভিটামিন আছে যা আপনাকে অনেক শীতকালীন সমস্যা থেকে রক্ষা করতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক শীতে কখন ডিম খাবেন।
ভিটামিন ডি গ্রহণ বাড়ায়: ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ ডিম আপনার হাড় এবং মস্তিষ্কের কোষের কার্যকারিতা উন্নত করে। আপনি যখন ডিম খান তখন এটি ভাল কোলেস্টেরল হিসাবে শরীরে জমা হয় এবং শরীর এটি থেকে ভিটামিন ডি উত্পাদন শুরু করে।
ওজন হ্রাসে সহায়তা করে: ডিম আপনার পেটের নড়াচড়া গতি বাড়ায় এবং তাদের প্রোটিন দীর্ঘ সময়ের জন্য শরীর ভরা রাখে, যার ফলে খাবার গ্রহণের পরিমাণ হ্রাস পায়। অতিরিক্তভাবে, তারা হরমোন ফাংশনকে ভারসাম্য বজায় রাখে, শরীরকে ওজন হ্রাসের দিকে পরিচালিত করে।
হাড়ের জন্য উপকারী: ডিমে রয়েছে ভিটামিন ডি ও জিঙ্ক, যা অস্টিওজেনিক বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান। এগুলি লুটেইন এবং জেক্সানথিনের মতো উপাদানগুলিকে উন্নত করে, হাড়কে ভিতর থেকে সুস্থ রাখে। এইভাবে, তারা শীতকালীন হাড়ের সমস্যা যেমন জয়েন্টে ব্যথা এবং আর্থ্রাইটিস থেকে রক্ষা করে।
চুল পড়ার জন্য উপকারী: ডিম চুল পড়া রোধে সাহায্য করে। শীতে চুল পড়ার সমস্যা বাড়ে এবং ডিম খেলে এই সমস্যা কমতে সাহায্য করে। অতিরিক্তভাবে, ডিমগুলিতে বায়োটিন থাকে, চুল, ত্বক এবং নখের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় একটি বি ভিটামিন।