সংক্ষিপ্ত
चाणक्य নীতি: আচার্য চাণক্যের সময়ে ভারতবর্ষ বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল। চাণক্য ভারতকে পুনরায় সংগঠিত করেছিলেন এবং চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যকে সম্রাট করেছিলেন। তিনি চাণক্য নীতি নামক গ্রন্থও রচনা করেছিলেন।
চাণক্য নীতি: আচার্য চাণক্য ভারতের মহান পণ্ডিতদের মধ্যে একজন ছিলেন। তাঁর বর্ণিত নীতিগুলি আজও আমাদের জন্য খুবই কার্যকর। তাঁর বর্ণিত নীতিগুলি যদি সঠিকভাবে পালন করা হয় তাহলে অনেক ধরণের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। চাণক্য তাঁর একটি নীতিতে ৩টি সুখের কথা বলেছেন, যা পেলে পৃথিবীতেই স্বর্গের অনুভূতি হয়। জেনে নিন কোন সেই ৩টি সুখ…
অর্থ- যার পুত্র তার বশে থাকে অর্থাৎ কথা শোনে, স্ত্রী সুন্দরী এবং সুশীলা হয়, সেই সাথে যে তার ধন-সম্পত্তিতে সন্তুষ্ট থাকে। এমন ব্যক্তির জন্য পৃথিবীই স্বর্গের সমান।
পুত্র হোক বাধ্য
আচার্য চাণক্যের মতে, বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি যদি কোন কিছু সমস্যার কারণ হয় তাহলে তা হল সন্তান। যদি কোন ব্যক্তির সন্তান বাধ্য হয় এবং কোন ভুল কাজ না করে তাহলে এমন ব্যক্তির জন্য এটাই সবচেয়ে বড় সুখ। এই সুখ পৃথিবীতে পাওয়া সমস্ত সুখের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ।
স্ত্রী সুন্দরী এবং সুশীলা হোক
বৈবাহিক জীবনে প্রায়ই ঝগড়া-বিবাদের পরিস্থিতি তৈরি হয়, এমনটা প্রায়শই স্ত্রীর ঝগড়াটে স্বভাবের কারণে হয়। যদি কারো স্ত্রী সুন্দরীর সাথে সাথে উত্তম গুণসম্পন্না হয় অর্থাৎ ঘরের দেখাশোনা করেন এবং মিষ্টি কথা বলেন তাহলে তার জন্য পৃথিবীই স্বর্গ।
নিজের ধনেই সন্তুষ্ট থাকুন
চাণক্য বলেন যে ব্যক্তি নিজের ধনেই সন্তুষ্ট থাকে অর্থাৎ যত ধন-সম্পত্তি তার কাছে আছে, তাতেই সে সুখ পায় তাহলে এর চেয়ে বড় কথা আর কিছু হতে পারে না। বাধ্য সন্তান, সুন্দরী-সুশীলা স্ত্রী ছাড়াও এটাই তৃতীয় সুখ যা পৃথিবীতেই স্বর্গের অনুভূতি দেয়।
Disclaimer
এই প্রবন্ধে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে, তা জ্যোতিষী, পঞ্জিকা, ধর্মগ্রন্থ এবং বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। এই তথ্যগুলি আপনার কাছে পৌঁছে দেওয়ার আমরা কেবল একটি মাধ্যম। ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে তারা এই তথ্যগুলিকে কেবল তথ্য হিসাবে বিবেচনা করুন।