সংক্ষিপ্ত

কিশমিশের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্যও দারুণ উপকারি। বিবাহিত পুরুষরা যৌনক্ষমতা বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন পাতে রাখুন কিশমিশ।

কিশমিশ এমনই একটি খাবার যা আট থেকে অষ্টাদশীর একটা প্রিয় খাবার। কিশমিশের স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে অনেক। কিশমিশের মধ্যে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যারোটিনেস,পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন শরীরের শক্তি বৃদ্ধি, রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ, দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষা ইত্যাদি রোগের সামাধান করে থাকে এই কিশমিশ। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা নেয় এই কিশমিশ। এই কিশমিশের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্যও দারুণ উপকারি। বিবাহিত পুরুষরা যৌনক্ষমতা বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন পাতে রাখুন কিশমিশ।

অনিয়মিত জীবনযাপন ও খাদ্যাভাসের কারণে চিরতরে কমে যাচ্ছে যৌন ক্ষমতা। এবং সঙ্গমের সময়ে সঙ্গীকে নিজের মনের মতো না পেতেই ভাটা পড়েছ সম্পর্কে। যৌনক্ষমতা বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন পাতে রাখুন কিশমিশ। সুস্থ জীবন-যাপনের জন্য যৌনমিলন করা অত্যন্ত জরুরি। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, বয়স যত বাড়ছে ততই আপনার সেই উদ্দামতা হারিয়ে যাচ্ছে। সেই সমস্যা দূর করতে পাতে রাখুন কিশমিশ।শরীরে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা নেয় এই কিশমিশ। এই কিশমিশ সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্যও দারুণ উপকারি।বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন শরীরের শক্তি বৃদ্ধি, রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ, দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষা ইত্যাদি রোগের সামাধান করে থাকে এই কিশমিশ।

 

 

বিশেষ করে বিবাহিত পুরুষরা যৌনক্ষমতা বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন পাতে রাখুন কিশমিশ। কিশমিশ সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পায়। এটি পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য ও শরীরের পেশি সুদৃঢ় করে তোলে। কিশমিশ ও মধু খেলে শুক্রাণুর কাউন্ট বাড়ে। অনেকেরই এখন স্পার্ম কাউন্ট কমে যাচ্ছে। যার ফলে সন্তান ধারণে সমস্যা হচ্ছে। নিয়মিত মধুর সঙ্গে কিশমিশ খেলে দারুণ উপকার পাবেন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কিশমিশ সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে শুক্রানুর সংখ্যা বাড়তে সহায়তা করে। কিশমিশের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যারোটিনেস,পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। যার জন্য কিশমিশ খেলে শরীরের দুর্বলতা ভাবে কেটে যায়। পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে মধু ও কিশমিশের মধ্যে অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান আছে যা শরীরে ক্যান্সার কোষ বাড়ার ক্ষেত্রে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।