সংক্ষিপ্ত
ছেলে কোথাও চাকরি পেলে তাড়াতাড়ি বিয়ে করার চাপ বেশি থাকে। কিন্তু আজ সমাজের একটি অংশ আছে যারা বিয়ে ছাড়াই জীবন কাটাতে চায়। এমতাবস্থায় প্রশ্ন হল বিয়ের উপযুক্ত বয়স কী হতে পারে?
সমাজে আত্মীয়দের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল বিয়ে কবে করবে? ভারতীয় সমাজে বিয়ে নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। একটি ছেলে যখন ২৫ বছর বয়স অতিক্রম করে তখন সবাই একই প্রশ্ন করে যে সে কবে বিয়ে করছে? এমন পরিস্থিতিতে বিয়ের উপযুক্ত বয়স কী হতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মেয়েটির বয়স ২৩ বা ২৫ পেরিয়ে গেলে বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু হয়। একই সময়ে, যখন একটি ছেলে ২৭ বা ৩২ বছর বয়সী হয়, তখন তার মনে বিয়ের চিন্তা আসতে শুরু করে এবং এই চিন্তাটি তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসে।
ছেলে কোথাও চাকরি পেলে তাড়াতাড়ি বিয়ে করার চাপ বেশি থাকে। কিন্তু আজ সমাজের একটি অংশ আছে যারা বিয়ে ছাড়াই জীবন কাটাতে চায়। এমতাবস্থায় প্রশ্ন হল বিয়ের উপযুক্ত বয়স কী হতে পারে?
সামাজিক চাপই বিয়ের সবচেয়ে বড় কারণ
আমাদের সমাজে সামাজিক চাপ একটি প্রধান কারণ যখন একজন ব্যক্তি তার পরিবার বা সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ বোধ করেন এবং তিনি অনুভব করেন যে তার জীবনে একজন সঙ্গীর প্রয়োজন। অনেক সময় একজন ব্যক্তি কারো সাথে মানসিক সংযোগ অনুভব করেন এবং মনে করেন যে তাদের সেই ব্যক্তির সাথে তাদের জীবন ভাগ করা উচিত। কখনও কখনও দৃষ্টিভঙ্গি এমন হতে পারে যে একজন ব্যক্তি তার পরিবারের সমর্থন এবং সুরক্ষা প্রদানের জন্য বিয়ে করা আরও উপযুক্ত বলে মনে করেন।
এই বয়সে বিয়ের পর ডিভোর্স হতে পারে
ইউনিভার্সিটি অফ উটাহ দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, ২৮-৩২ বছর বয়সের মধ্যে বিয়ে করা দম্পতিরা আরও সফল বিবাহিত জীবন যাপন করে। এই বয়সী দম্পতিদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের হারও খুবই কম। সমীক্ষা অনুসারে, ৩২ বছর বয়স অতিক্রম করার পরে বিবাহবিচ্ছেদের সম্ভাবনা প্রতি বছর ৫% বৃদ্ধি পায়। একই গবেষণায়, ২৮ বছরের কম বয়সী দম্পতিদের বিচ্ছেদের শতাংশও বেশি বলে জানা গেছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।