সংক্ষিপ্ত
- বর্ষা মানেই ডেঙ্গু হানার আশঙ্কা বেড়ে যাওয়া
- আর ডেঙ্গু যে কত ভয়ানক আকার নিতে পারে তা নতুন করে বলার কিছু নেই
- তবে আতঙ্কিত না হয়ে সব সময়ে নিজেকে প্রস্তুত রাখাই কাম্য। ওষুধ-পত্র তো রয়েছেই
- কিন্তু ঘরোয়ো কয়েকটি টোটকাতেও আপনি ডেঙ্গু মোকাবিলা করতে পারবেন
বর্ষা মানেই ডেঙ্গু হানার আশঙ্কা বেড়ে যাওয়া। আর ডেঙ্গু যে কত ভয়ানক আকার নিতে পারে তা নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে আতঙ্কিত না হয়ে সব সময়ে নিজেকে প্রস্তুত রাখাই কাম্য। ওষুধ-পত্র তো রয়েছেই। কিন্তু ঘরোয়ো কয়েকটি টোটকাতেও আপনি ডেঙ্গু মোকাবিলা করতে পারবেন। জেনে নেওয়া যাক কী কী ঘরোয়া টোটকায় উপকার পাবেন-
১) ডেঙ্গু ইনফেকশনে মহৌষোধির মতো কাজ করে পেঁপে পাতার রস। প্রথমে পেঁপে পাতা কেটে এতটি বাটিতে রাখুন। তার মধ্য়ে জল মেশান। এবার ভাল করে পেস্টের আকার দিন। বেসি ঘন হতে দেবেন না। এবার জলটা খেয়ে নিন।এতে প্লেটলেট বাড়বে শরীরে।
২) হলুদ গুঁড়ো শরীরে অ্যান্টি সেপটিকের মতো কাজ করে। হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে কালো মরিচ গুঁড়ো মেশান। এর মধ্যে গুড়ও মিশিয়ে খেতে পারেন।
৩) তুলসী শরীরে কত রকমের উপকার করে তা সর্বজনবিদিত। বিভিন্ন ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে এর জুড়ি মেলা ভার। তিন চারটে তুলসী পাতা ভালো করে ধুয়ে নিন। একটি সসপ্যানে এবার জলে সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে তার মধ্যে গোল মরিচ দিন।এই জুস ডেঙ্গু থেকে সেরে ওঠার সময়ে শক্তি জোগাবে।
৪) পাকা পেঁপে ও বেদানার রস বেশি করে খান। রক্তে প্লেটলেট কাউন্ট বাড়াবে এই জুস।
৫) বীটের রসের সঙ্গে লেবুর রস খান। ডেঙ্গু হসলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা খুব জরুরি। তাই এই সময়ে শরীরে শক্তি জোগাতে খান বিটের রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খান। শরীরে আয়রনের মাত্রাও ঠিক রাখবে।
৬) তেজপাতা, হলুদ, আদার গুঁড়ো, কালো গোল মরিচ, গুড় এগুলি জলের সঙ্গে মিশিয়ে তার মধ্য়ে আমন্ড মিল্ক মেশান। এবার পুরো মিশ্রণটি ভালো করে মিশিয়ে খান।