সংক্ষিপ্ত

সহবাসের এই সময়টাতে আরাম পেতে ভ্যাজাইনা ও পেনিসেলুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা হয়। তবে এই লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা মোটেই শরীরের জন্য ভাল নয়। কারণ বাজারজাত লুব্রিক্যান্ট কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়, যা কিনা গোপনাঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন কৃত্রিম নয় বরং প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করে, যা সহবাসের সুখ বাড়াতে সাহায্য করবে।

যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে। সুস্থ জীবন-যাপনের জন্য  যৌনমিলন করা অত্যন্ত জরুরি। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। সহবাসের এই সময়টাতে আরাম পেতে ভ্যাজাইনা ও পেনিসেলুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা হয়। তবে এই লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা মোটেই শরীরের জন্য ভাল নয়। কারণ বাজারজাত লুব্রিক্যান্ট কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়, যা কিনা গোপনাঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন কৃত্রিম নয় বরং প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করে, যা সহবাসের সুখ বাড়াতে সাহায্য করবে। যৌন সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে।সহবাসের এই সময়টাতে আরাম পেতে ভ্যাজাইনা ও পেনিসে লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা হয়। তবে এই লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করা মোটেই শরীরের জন্য ভাল নয়। কারণ বাজারজাত লুব্রিক্যান্টে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়, যা কিনা গোপনাঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। 

 বাজারজাত লুব্রিক্যান্টে গোপনাঙ্গের ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। শুধু তাই নয়, এতে বড় রোগেও আক্রান্ত হতে পারেন।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃত্রিম নয় বরং প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করে, যা সহবাসের সুখ বাড়াতে সাহায্য করবে। প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট  ব্যবহার করা অনেক বেশি নিরাপদ বলে সমীক্ষায় দেখা গেছে। যা সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। সহবাসের সময় অতিরিক্ত ঘর্ষণেও প্রবল ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে, তাই বাজারজাত লুব্রিক্যান্টের বদলে প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্টের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল নারকেল তেল। এই নারকেল তেল যৌনাঙ্গের জন্য ভীষণ উপকারি। যারা ওরাল সেক্স করতে পছন্দ করেন তারা অনায়াসে এই নারকেল তেল ভ্যাজাইনা কিংবা পেনিসে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এই সুগন্ধ সেক্স বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে। তবে যারা কন্ডোম ব্যবহার করেন তারা নারকেল তেলের বদলে অন্য কোনও লুব্রিক্যান্ট ব্যবহার করুন। কারণ নারকেল তেল কন্ডোমের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।

 

 

প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট হিসেবে অলিভ অয়েলও দারুণ কার্যকরী। অলিভ অয়েলের গুনাগুণের কথা কম-বেশি সকলেরই জানা। প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট হিসেবে অলিভ অয়েল খুবই ভাল। তবে লুব্রিক্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করার জন্য এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যা ওরাল সেক্সেও নিরাপদ ভাবে ব্যবহার করা যাবে। তবে অলিভ অয়েল জামা-কাপড়ে লাগলে দাগ লাগতে পারে। সেদিক থেকে সাবধানে থাকুন। নারকেল তেলের মতো অলিভ অয়েল ও কন্ডোমের সঙ্গে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য থেকে শারীরিক সমস্যা সবেতেই জুড়ি মেলা ভার অ্যালোভেরার।   বহু বছর ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসেছ।  ত্বকে ব়্যাশ, চুলকানি, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে অ্যালোভেরার অনেক গুণ রয়েছে।  প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট হিসেবেও দারুণ কাজ করে অ্যালোভেরা জেলা। এটি সহবাসের সময় যৌনাঙ্গে ব্যবহার করলে ঘর্ষণের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া দেবে। বাড়িতে থাকা প্রাকৃতিক অ্যালোভেরাও ব্যবহার করতে পারেন। নারকেল তেল ও অলিভ অয়েলের মতো অ্যাভোকাডো অয়েলও প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এই তেল পেটে গেলেও কোনও সমস্যা নেই। তাই এই তেল ব্যবহার করে অনায়াসে ওরাল সেক্স করতে পারেন। নারকেল তেল ও অলিভ অয়েলের মতো অ্যাভোকাডো  অয়েলও কন্ডোমের সঙ্গে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ভিটামিন ই- অয়েলও প্রাকৃতিক লুব্রিক্যান্ট হিসেবে দারুণ কাজ করে। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ব্যবহার করার আগে নিশ্চিত হতে হবে এটি কতটা ভাল, তারপরই লুব্রিক্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করতে বলছেন।