সংক্ষিপ্ত
গতে বাঁধা একঘেয়ে নিয়ম ছেড়ে অনেকেই এখন বেরিয়ে এসেছেন। বর্তমান প্রজন্ম বন্ধুত্ব-প্রেম-বিবাহ-এর আবহে আবদ্ধ নয়। লিভ ইন-এর সংখ্যাটা যেন ঘরে ঘরে ক্রমশ বাড়ছে। তবে লিভ ইনে থাকলেই শুধু হল না, মনোবিদরা বলছেন থাকার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা ভীষণ প্রয়োজন, রইল সহজ কিছু টিপস।
যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে। সুস্থ জীবন-যাপনের জন্য যৌনমিলন করা অত্যন্ত জরুরি। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনতা নিয়ে একেক জনের একেক রকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। অনেকেই বিভিন্ন রকমভাবে যৌনতাকে উপভোগ করে। তবে যৌনতা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন অনেকেরই মনে ঘোরাফেরা করে। তবে সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যত দিন যাচ্ছে ততই যেন যৌনমিলনের প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে।
গতে বাঁধা একঘেয়ে নিয়ম ছেড়ে অনেকেই এখন বেরিয়ে এসেছেন। বর্তমান প্রজন্ম বন্ধুত্ব-প্রেম-বিবাহ-এর আবহে আবদ্ধ নয়।অর্থাৎ সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে থাকবেন ঠিকই কিন্তু জীবনটা হবে পুরোপুরি ফ্রি। কারণ বিবাহ নামক বন্ধনে বিশ্বাসী নন তারা, তাই গাটছড়া ভুলে লিভ ইনে বিশ্বাসী তরুণ প্রজন্ম। আর সেই কারণেই এই লিভ ইন-এর সংখ্যাটা যেন ঘরে ঘরে ক্রমশ বাড়ছে। তবে লিভ ইনে থাকলেই শুধু হল না, মনোবিদরা বলছেন থাকার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা ভীষণ প্রয়োজন, রইল সহজ কিছু টিপস।
সময় যত এগোচ্ছে, ততই যেন পরিস্থিতির রদবদল দেখা দিচ্ছে। বিবাহ নামক বন্ধনে নয় বরং লিভ ইনে বিশ্বাসী তরুণ প্রজন্ম। তবে থাকলেই হল না লিভ ইনের ক্ষেত্রেও অনেক নিয়ম থাকে যা আমাদের মেনে চলতে হয়। এতে সম্পর্ক দৃঢ় হয় অনেক বেশি। লিভ ইন মানে দু'জনের পছন্দ এবং অপছন্দ মেনে চলা। একে অপরকে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া। বিশেষজ্ঞরাও মনে করেন, লিভ ইনের সময় সঙ্গীর পছন্দ-অপছন্দ, আশা-প্রত্যাশাগুলোর দিকে নজর রাখা অবশ্যই জরুরি৷ লিভ ইনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সবার আগে ইগো ত্যাগ করা দরকার। কারণ ইগোর কারণেই সমস্যা ক্রমশ বাড়ে। এবং সম্পর্কেও চিড় ধরে। লিভ ইনে থাকতে থাকতেই একে অপরকে পুরোপুরি জানা যায়। তবে জানতে গিয়ে বেশি জেনে গেলেই সমস্যা বাড়ে। তাই দুজনেরই একটা স্পেস থাকা ভীষণ দরকার। লিভ ইনে থাকার সময় আর্থিক সমস্যার বিষয়টিও মাথায় রাখা দরকার। খরচের ক্ষেত্রে কার কতটা দায়িত্ব থাকবে কিংবা কে, কোন দায়িত্ব পালন করবে, তা আগে থেকে ঠিক করে নেওয়াই ভাল। বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, কেউ যদি খুব স্বাধীনচেতা হন,একাধিকবার সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার কথা বলেন, তবে লিভ ইনে জড়াবেন না। সেক্ষেত্রে সমস্যা ও অশান্তি আরও বাড়বে।