বুধবার অভিশপ্ত সেই সন্ধ্যায় ঘাটে ছিলেন কয়েক হাজার মানুষ। আর সিভিল ডিফেন্সের কর্মী ছিলেন মাত্র ৮ জন। সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা বিস্ফোরক অভিযোগ করছেন। তাঁদের দাবি, উদ্ধারকার্যের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীই ছিল না, শুধু ছিল দড়ি। তা দিয়ে বড় কোনও বিপদে অভিযান চালানো সম্ভব নয়। তবে সিভিল ডিফেন্সের ওই ঘাটের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকের বিরুদ্ধেও উঠছে বিস্ফোরক অভিযোগ। সিভিল ডিফেন্সের কর্তা পল্লববিকাশ মজুমদার ওই ঘাটের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক। নিজের মুখেই স্বীকার করলেন, বুধবার সন্ধ্যায় ওই ঘাটের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তিনি নিজেই স্বীকার করলেন উদ্ধারকার্যের সমস্ত জিনিস সামনেই অফিসে রাখা ছিল। দুর্ঘটনার পর অফিস থেকে সার্চ লাইট নিয়ে আসা হয়েছে। সকাল থেকে শুরু হয়েছে ফের উদ্ধার কাজ।