ভগবান বিষ্ণু পৃথিবীতে ধর্ম প্রতিষ্ঠা ও অধর্মের বিনাশের জন্য মানবরূপে এই সপ্তম অবতার গ্রহণ করেছিলেন। ভগবান রাম তাঁর জীবদ্দশায় বহু মানুষকে তাদের অধিকার প্রদানের মাধ্যমে তাদের দোষ ও পাপ দূর করে তাদের মুক্তির জন্য কাজ করেছেন।
অনেক সময় ঘরে যত টাকাই আসুক না কেন, তা টেকে না। বাস্তু ত্রুটি এর পিছনে একটি কারণ হতে পারে। এমন অবস্থায় বাড়ির মন্দির কোন দিকে রাখা উচিত এবং ঠাকুর ঘরে কী কী জিনিস রাখলে সুখ-সমৃদ্ধি আসে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
প্রতিবছর চৈত্র মাসের শুক্লা অষ্টমীতে পালিত হয় অন্নপূর্ণা পুজো। সেই রীতি মেনে আজ অর্থাৎ ২৯ মার্চ পালিত হচ্ছে উৎসব। বাসন্তী পুজোর অষ্টমীর দিন দেবী অন্নপূর্ণার পুজো হয়। তিনি মা দুর্গা আরেক রূপ
হিন্দুধর্মে প্রতিটি তিথির নিজস্ব বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। অন্নপূর্ণা জয়ন্তী পালিত হয় চৈত্র মাসে খাদ্যের দেবী অন্নপূর্ণার পূজার রীতি রয়েছে। বিশ্বাস করা হয় এই দিনে মা পার্বতী পৃথিবীতে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তাই এই দিনে মা পার্বতীর পূজা করা হয়।
এই বছর রাম নবমী ২০২৩ সালের ৩০ মার্চ। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, এই দিনে একটি বিরল যোগ তৈরি হচ্ছে, যা ৩ টি রাশির উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ৩ টি সৌভাগ্যবান রাশি কোনগুলি-
মায়ের এই রূপটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং কঠিন সময়ে লড়াইয়ে সহায়ক। এমন পরিস্থিতিতে নবরাত্রির সময় কিছু বিশেষ জিনিস দিয়ে মা কালীর আরাধনা করলে মায়ের আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সঠিক রঙের পর্দা সঠিক জায়গায় ব্যবহার না করা হলে সেগুলি উন্নতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘরের পর্দার রঙ সম্পর্কে।
রামনবমী তিথিতে ভগবান শ্রী রামের পুজোর জন্য বিশেষ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। যা পালন করলে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। জ্য়োতিষ মতে মনে করা হয় এই সময় বিধি মেনে প্রভু শ্রীরামের পুজো করলে পরিবারে সুখ শান্তি বিরাজ করে। পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছ্বলা বৃদ্ধি পায়।
২৭ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে চৈত্র নবরাত্রি। এই সময়ই বাংলায় হয় বাসন্তী পুজো, বাসন্তী পুজোই বাংলার প্রকৃত দুর্গাপুজো
বছরে মূলত চারটি নবরাত্রি আসে। তার মধ্যে দুটি গুপ্ত নবরাত্রি। চারটি নবরাত্রিতেই শ্রী দূর্গার মহাপূজা হয়। আশ্বিনের নবরাত্রি পূজা শারদীয়া পূজা এবং বসন্তের নবরাত্রির পূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত।