এই শিব ধনুকটি আসলে মহাদেবের 'পিনাক' ধনুক যা ভগবান পরশুরাম রাজা জনককে দিয়েছিলেন। আজ আমরা আপনাকে এই শিব ধনুক এবং সীতা-রামের বিবাহের সঙ্গে জড়িত ধানুশ ধাম মন্দির সম্পর্কে জেনে নিন।
গ্রহণকে হিন্দুশাস্ত্র অশুভ বলে ধরা হয়ে থাকে। হিন্দু শাস্ত্র মতে গ্রহণের সময় নেতিবাচক শক্তি বা নেগেটিভ শক্তি ছড়িয়ে পড়ে। যার প্রভাব মানুষের ওপরেও পড়ে। কিন্তু তারও প্রতিকার হয়েছে হিন্দু শাস্ত্র।
রবি প্রদোষ ব্রত পালনের মাধ্যমে একই সঙ্গে শিব, আদিশক্তি আর সূর্যদেবের আরাধনা করা হয়। যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে একই সঙ্গে তিন দেবতার আশীর্বাদ পেতে সাহায্য করে। তাই এই ব্রত রীতিমত গুরুত্বপূর্ণ।
হিন্দু ধর্মীয় শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে, পৃথিবীতে এমন কোনও ব্যক্তি নেই যিনি জেনে-বুঝে কোনও ভুল করেননি এবং সেই ভুলের জন্য অনুতপ্ত হলে পাপমোচনী একাদশীর উপবাস করতে হবে। এই উপবাসে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি মেলে।
ধর্মীয় গ্রন্থে দেবীর আরাধনার জন্য অনেক উপবাস ও উৎসবের কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে নবরাত্রি অত্যন্ত বিশেষ বলে বিবেচিত হয়। এটি এমন একটি উৎসব যা বছরে চার বার পালিত হয়।
রাম নবমীতে তৈরি হচ্ছে একাধিন শুভ যোগ। যা বদলে দিতে পারে জীবনে। জানুন পুজোর তিথি।
ভগবান রাম ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার। তিনি তার জনগণের জন্য একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং সকলের জন্য অনুসরণ করার জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করেছিলেন।
আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত মীন মলমাস। এই সময় এই কাজগুলি করবেন না। তাহলে পরিবারে নেতিবাচক শক্তির প্রভাব পড়বে।
হিন্দু ধর্মেও পিপল গাছের অনেক স্বীকৃতি রয়েছে। শনিবার মানুষ এর পূজা করে। পিপল গাছে লাল সুতো বেঁধে রাখলে ঘরে সুখ, শান্তি ও ইতিবাচকতা বজায় থাকে।
যারা ধনী হতে চান বা আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তাদের বৃহস্পতিবার গুড়ের প্রতিকার করা উচিত। সকালে স্নানের পর কলাগাছের গোড়ায় এক মুঠো ভিজানো ছোলার ডাল ও এক টুকরো গুড় দিতে হবে। এভাবে একটানা পাঁচ থেকে সাত বৃহস্পতিবার করলে সমস্যা দূর হবে।