মহাশিবরাত্রির উপবাস ধন, সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। কথিত আছে, মহাশিবরাত্রিতে কিছু বিশেষ নিয়ম পালন করলে কুবের দেবতা খুব খুশি হন। আসুন জেনে নিই মহাশিবরাত্রিতে আর্থিক সমস্যা দূর করার কিছু উপায়।
শিবরাত্রির দিনে এমন অনেক কিছু আছে যা ভোলেনাথকে নিবেদন করলে ভোলেনাথ খুব তাড়াতাড়ি খুশি হন। তাদের মধ্যে একজন শিবলিঙ্গে বেলপত্র নিবেদন করছেন। ভোলেনাথের কাছে বেলপত্র বেশি প্রিয়। শিবলিঙ্গে বেলপত্র নিবেদনের অনেক উপকার পাওয়া যায়।
মহাদেবের ভক্তরা মহাশিবরাত্রির পুরো রাত জেগে থাকেন তাদের দেবতার পূজা করতে। শিব ভক্তরা এই দিনে ভগবান শিবের বিবাহ উদযাপন করেন। মহাশিবরাত্রিতে সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা ও রাতে এই চার ঘণ্টায় রুদ্রাষ্টাধ্যায়ী পাঠ করুন। কথিত আছে ভোলেনাথ শীঘ্রই খুশি হন।
জ্যোতিষশাস্ত্রে সূর্য ও বৃহস্পতির স্থানান্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। বৃহস্পতিকে জ্ঞান, শিক্ষা, ধর্মীয় কাজ এবং দানের কারক বলে মনে করা হয়।
চাণক্য নীতিতে বলা হয়েছে যে ভুল করেও রাগ করে চার প্রকারের মানুষের সাথে ঝগড়া করা উচিত নয়। কারণ এই ঝগড়া সারাজীবনের জন্য আপনার ক্ষতি করবে।
আপনি শুধুমাত্র এক গ্লাস জল এবং বেলপত্র নিবেদন করে ভগবান শিবকে খুশি করতে পারেন, তবে এই দিনে ভগবানকে গাঁজা নিবেদনেরও বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
হিন্দু ধর্মে শিবের পুজোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, ভগবান শিব একজন অত্যন্ত দয়ালু এবং করুণাময় ঈশ্বর। তিনি শুধু গঙ্গাজলেই সন্তুষ্ট হন
এই যোগ সৃষ্টির কারণে অনেক রাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে সমস্যা দেখা দিতে পারে, এখন তিনটি রাশির জাতক রয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে সতর্ক থাকা দরকার।
রহস্যময় এই গুহার নাম পাতাল ভুবনেশ্বর। এই গুহাটি পিথোরাগড় জেলায় অবস্থিত। সনাতন ধর্মে এই গুহার কথা বলা হয়েছে। মনে করা হয় এই গুহাতেই লুকিয়ে আছে শেষের রহস্য।
আপনি কোন আঙুলে কোন আংটি পরবেন তা আগে থেকেই নির্ধারিত করা রয়েছে জ্যোতিষশাস্ত্রে, তা মেনে চললে আখেরে উপকার হবে। তাহলে আসুন, আজ আমরা এই প্রতিবেদনে আপনাকে বলব কোন আঙুলে কোন আংটি পরা উচিত, যাতে আপনি শুভ ফল পেতে পারেন।