চলতি বছর চৈতন্যমহাপ্রভুর জন্মজয়ন্তী পড়েছে ৭ মার্চ। কৃষ্ণভক্ত নিমাই সন্ন্যাসী বৈষ্ণব ধর্মের প্রচারক ছিলেন। বর্তমানে তিনি দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও জনপ্রিয়।
বাস্তুশাস্ত্রে বাড়ির দোষ কাটাতে জবা ফুলের গুরুত্বের কথা বলা হয়েছে। বিবেচনা করা হয় যে জবা ফুল ঘরে ইতিবাচক শক্তির যোগ তৈরি করে। এই ফুল আমাদের জীবনের অনেক কষ্ট দূর করে।
বারাণসীতে হোলি উৎসব পালিত হয় বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে। এখানকার মণিকর্ণিকা ঘাটে হোলি খেলার কথা কে না জানে। চিতার ছাই দিয়ে খেলা এই হোলি সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। জেনে নিন ঋষি ও অঘোরিরা কেন এখানে চিতার ছাই দিয়ে হোলি খেলেন?
দোলে রঙের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বলা হয় রাশি অনুযায়ী রং দিয়ে দোল খেললে সৌভাগ্য হয়, কিন্তু কোন রঙ আপনার জন্য অশুভ বলে মনে করা হয়। ৭ মার্চ ও ৮ মার্চ দোল ও হোলি-তে রঙের খেলা হবে। জেনে নেওয়া যাক রাশি অনুযায়ী কোন রঙ আপনার জন্য হবে অশুভ-
ন্যাড়াপোড়ার সময় ভুলেও বট অশ্বত্থ, আমলকি, নিম, কলা, অশোক, বেল গাছের কাঠ ব্যবহার করবেন না। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী এই গাঠগুলি খুবই শুভ
এই উৎসব শুধু বাঙালিদের নয়। সঙ্গে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ পালন করে এই উৎসব। দেখে নিন কোন রাজ্যে কী নামে পালিত হয় রঙের উৎসব।
দোল মন্দের উপর ভালোর জয় হিসাবে পালিত হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন দোল বা হোলির ইতিহাস কী এবং কেন একে বসন্ত মহোৎসব বা কাম মহোৎসবও বলা হয়।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, আপনিও যদি অর্থের অভাবের কারণে সমস্যায় পড়ে থাকেন, তাহলে শুক্রবার দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করার জন্য কিছু ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী কিছু জিনিস পার্সে রাখা শুভ বলে মনে করা হয়।
গোলাপ প্রেম এবং স্নেহের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে তাজা ফুল রাখলে একদিকে যেখানে ইতিবাচক শক্তির যোগাযোগ হয়। সেই সঙ্গে ব্যক্তি উন্নতির পথে হাঁটে এবং ঘরের পরিবেশ থাকে মনোরম।
জানেন কি বাড়ির কোন স্থানে গঙ্গার জল রাখলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। আজ আমরা গঙ্গাজল সম্পর্কিত এমন অনেক নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করতে যাচ্ছি।