দুর্গা পুজো হল বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ উৎসব। কিন্তু এটি অকালবোধন। অর্থাৎ অকালেই দেবী দুর্গার আরাধনা। জানুন অকাল বোধনের গুরুত্ব ও ধর্মীয় মাহাত্ম্য।
বেলেঘাটায় দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে আসেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 'মা যেন অভয়া শক্তিরুপে পশ্চিমবঙ্গের অসুরদের শেষ করে' দেবীদুর্গার কাছে প্রার্থনা করলেন শুভেন্দু।
সজল ঘোষের পুজো সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার-এর দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করলেন শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর সঙ্গে ছিলেন তাপস রায়, রুদ্রনীল ঘোষ সহ বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।
দেবী দুর্গার অন্যনাম দশভূজা। তাঁর ১০টি হাতে রয়েছে ১০টি অস্ত্র। রইল এই অস্ত্রগুলির ধর্মীয় মাহাত্ম্য রইল।
মহালয়ার রাতে শ্রীভূমিতে মহাষ্টমীর সন্ধের মতো ভিড় দেখা গেল। কাতারে কাতারে মানুষ লাইন দিয়ে ঠাকুর দেখলেন।
চার দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমে নিপুন হাতে উমার সপরিবারের নিদারুণ প্রতিমা তৈরি করেছে দেবতোষ। তবে এবার প্রতিমার আকর্ষণ উচ্চতায়।
এই রাজযোগ তাদের রাশিচক্রের ভাগ্যকে উজ্জ্বল করবে। এই রাজযোগে বুধ গ্রহ ভাদ্র সৃষ্টি করছে এবং শুক্র গ্রহ মালব্য রাজযোগ সৃষ্টি করছে। এর কারণে কিছু রাশির মানুষের ভাগ্য উজ্জ্বল হতে পারে।
মা শৈলপুত্রীর প্রার্থনা এবং ভোগ দিয়ে নবরাত্রির প্রথম দিন উদযাপন করুন। জেনে নিন এর তাৎপর্য, পূজা পদ্ধতি, শুভ মুহূর্ত এবং দিনের রঙের গুরুত্ব।
মহাষষ্ঠীর সন্ধ্যায় এই নিয়মটি পালন করা হয়। নিয়মটির মূল তাৎপর্য হল মা দুর্গাকে জাগিয়ে তোলা, মা দুর্গার মুখের আবরণ উন্মোচনই এই রীতির প্রধান কাজ। পুরানমতে সর্বপ্রথম এই কাজটি করেছিলেন রাজা রামচন্দ্র