শাস্ত্রে বলা আছে পিতৃপক্ষের সময় পূর্বপুরুষরা পৃথিবীতে আসেন এবং সর্বপিতৃ অমাবস্যা পর্যন্ত এখানে থাকেন। কথিত আছে যে এই দিনগুলিতে পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
বিশ্বকর্মা প্রযুক্তির দেবতা। এই দিনে কর্মরত শ্রমিকরা কাজ করেন না, দিনভর ব্যবহার না করে বিশ্বকর্মার বন্দনায় ব্যস্ত থাকেন। এই দিনে কারখানার সমস্ত মেশিন ও যন্ত্রাংশের পুজো করা হয়।
যদি কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে শনি গ্রহ অশুভ থাকে তবে তিনি তাঁর জীবনে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হন। পদে পদে নানা সমস্যায় পড়তে হতে পারে ওই জাতককে।
বিশ্বাস করা হয় যে পিতৃপক্ষের সময় পূর্বপুরুষরা পৃথিবীতে আসেন। তাঁরা পরিবারের সাথে দেখা করে। এই সময়ে পরিবারগুলি তাদের পূর্বপুরুষদের জন্য তর্পণ ও শ্রাদ্ধ করে।
দুর্গা পুজোর আগেই পালন করা হয় মহালয়া। মহালয়া থেকেই শুরু হয়ে যায় দেবীপক্ষ। জানুন কেন পালন করা হয় মহামলা।
এই বিশ্বকর্মা পুজোর দিন অর্থাৎ বিশ্বকর্মা জয়ন্তীর দিনটি বিশেষ টোটকা পালনের জন্য বেশ উপকারী। যারা আর্থিক জটিলতায় ভুগছেন তারা এই দিন বিশেষ টোটকা পালন করুন।
মা দুর্গা কিসে আসেন এবং কিসে বিজয়া যাত্রা করেন, তা বিশেষ আধ্যাত্মিক এবং সামাজিক বার্তা দেয়। ২০২৪ সালে দেবী দুর্গার আগমন ও গমন কিসে? এর প্রভাবও বা কেমন পড়বে? জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
৭ সেপ্টেম্বর শুরু হবে চতুর্থী। শনিবার থেকে প্রতিষ্ঠা করা হবে গণেশ মূর্তি। বিভিন্ন স্থানে পুজিত হবেন সিদ্ধিদাতা। এবার জেনে নিন পুজোর দিন কী করবেন কী নয়। রইল সঠিক পুজোর পদ্ধতি।
পিতৃপক্ষের সময় মানুষ তাদের পরিবার ও বংশের মৃত সদস্যদের জন্য শ্রাদ্ধ, তর্পণ, পিন্ডদান ইত্যাদি করে থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক ২০২৪ সালের পিতৃপক্ষ কখন, এর তাৎপর্য কী এবং সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ শ্রাদ্ধ তারিখগুলি কখন?
সকল দেবতাদের মধ্যে শ্রী গণেশকে সর্বপ্রথম পূজা করা হয়। তাঁর ধ্যান করলেই জীবনের সকল সমস্যা দূর হয়। এই কারণেই যে কোনও শুভ কাজ শুরু করার আগে গণেশের বিশেষ পূজা করা হয়।