সংক্ষিপ্ত
মহাকুম্ভনগর। যোগী সরকারের জরুরি চিকিৎসা পরিষেবা এবং তৎপরতার কারণে বড় দুর্ঘটনা সীমিত করা গেছে। দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের বাঁচাতে গ্রিন করিডোর তৈরি করে দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যে ৫০ টিরও বেশি অ্যাম্বুলেন্স সংগম নোজে পৌঁছে যায়। মানুষের জীবন বাঁচাতে অ্যাম্বুলেন্স ১০০ টিরও বেশি রাউন্ড ঘোরে। এর সাথে সাথে দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেন। এই সময় এসডিআরএফ, এনডিআরএফ এবং পুলিশ দলও চিকিৎসকদের সাথে আহতদের সাহায্যে নিযুক্ত ছিল।
গ্রিন করিডোর তৈরি করে অ্যাম্বুলেন্স পুরোদমে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেওয়া হয়
মহাকুম্ভনগরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তৎপরতা দেখিয়ে আহতদের চিকিৎসা করেন। এতে যোগী সরকারের জরুরি অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবার বড় ভূমিকা ছিল। দুর্ঘটনার পর গ্রিন করিডোর তৈরি করে অ্যাম্বুলেন্স পুরোদমে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেওয়া হয়। মাত্র দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং মেডিকেল টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রাথমিক চিকিৎসা শুরু করেন।
ঘটনাস্থলেই দেওয়া হয় প্রাথমিক চিকিৎসা
৫০ টিরও বেশি অ্যাম্বুলেন্স बिना रुके আহতদের কেন্দ্রীয় হাসপাতালে পৌঁছে দেয়। ঘটনাস্থলেই আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর গুরুতর রোগীদের সেন্ট্রাল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে তাদের চিকিৎসা করা হয়। এরপর রোগীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রয়োজন হলে কিছু রোগীকে স্বরূপরানী নেহেরু হাসপাতাল বা তেজ বাহাদুর সপ্রু চিকিৎসালয় (বেলি হাসপাতাল)-এ স্থানান্তর করা হয়।
প্রতিটি স্থানে পৌঁছে যায় অ্যাম্বুলেন্স
পুলিশ, এসডিআরএফ এবং এনডিআরএফের দলগুলিও চিকিৎসা সহায়তার জন্য অ্যাম্বুলেন্সের চলাচলে সহযোগিতা করে। গ্রিন করিডোর অ্যাম্বুলেন্সকে প্রতিটি স্থানে মিনিটের মধ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে, যার ফলে দুর্ঘটনায় আহত তীর্থযাত্রীদের বাঁচানো সম্ভব হয়। কোটি কোটি মানুষের ভিড়ের মধ্যে অ্যাম্বুলেন্স পুরোদমে চলতে পারে, এর জন্য তাৎক্ষণিকভাবে গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়। এটি মানুষের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
হাসপাতালে ১০০% মেডিকেল কর্মী নিয়োজিত থাকে চিকিৎসায়
ডাক্তারদের সব শিফট এক হয়ে যায়। আহতদের চিকিৎসার জন্য ১০০ শতাংশ অর্থাৎ ১০০০ এরও বেশি মেডিকেল কর্মী হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন। সকাল এবং সন্ধ্যার ডিউটির সমস্ত ডাক্তার হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া, ওয়ার্ড বয় এবং নার্স ডাক্তারের সাথে আহতদের বাঁচাতে ব্যস্ত ছিলেন। পুরো মেলা এলাকায় বিভিন্ন স্থান থেকে ডাক্তাররা মাত্র ৩ মিনিটে হাসপাতালে পৌঁছে যান।