দীর্ঘ ৫০ দিন পরে জেল থেকে মুক্তি পেলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বেরিয়ে কী কী জানালেন দেখুন।
দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় কারাবন্দি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে আরও মারাত্মক অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে এবার শুরু হতে চলেছে এনআইএ তদন্ত।
কেজরিওয়াল টাইপ -২ ডায়াবেটিশ পেসেন্ট। তাঁর রক্তের শর্করা ওঠানামা করে। যা নিয়ে রীতিমত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আম আদমি পার্টির সদস্যরা।
দিল্লি আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই জামিনে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কিন্তু আইনি লড়াইয়ে তিনি রেহাই পাচ্ছেন না।
দিল্লি আদালতের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, ইডি দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ধরে নেওয়া যায় যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল ষড়যন্ত্র করেছিবেন। অপরাধের অর্থ ব্যবহার ও গোপনে সক্রিয়াভাবে জড়িত ছিলেন।
দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় গ্রেফতার হলেও, মুখ্যমন্ত্রী পদেই থাকছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁকে জোর করে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে দিচ্ছে না আদালত।
ভারতের কুখ্যাত জেলগুলির অন্যতম হল তিহার জেলে। সেই তিহার জেলের ২ নম্বর সেলে বন্দি থাকবেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। যদিও জেলের প্রথম সেলগুলিতে দিল্লির মদকাণ্ডে অভিযুক্ত রাজনৈতিক প্রভাবশালীদেরই রাখা হয়েছে।
রবিবারই দিল্লির রামলীলা ময়দানে জনসভা থেকে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মুক্তির দাবিতে সরব হন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীরা। কিন্তু আদালতে রেহাই পেলেন না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।
রবিবার দিল্লির রামলীলা ময়দানে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির প্রতিবাদে আয়োজিত সভায় সুনীতা কেজরিওয়ালের বক্তব্য ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর আলোচনা চলছে।
লোকসভা নির্বাচনের আগে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি ঘিরে সুর চড়াচ্ছে বিরোধীরা। রবিবার রামলীলা ময়দানে জনসভা থেকে কড়া বার্তা দিল ইন্ডিয়া জোট।