ISRO News -

ইসরো জানিয়েছে, ১৫ মিটার ও আরও তিন মিটার পর্যন্ত পৌঁছানোর এপরি পরীক্ষামূলক প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। মহাকাশযানগুলিকে নিরাপদ দূরত্বে ফিরি আনা হয়েছে।

PSLV C-60 মিশনে লেখা আছে, রকেট এবং স্যাটেলাইটগুলিকে একত্রিত করা হয়েছে এবং প্রথমবারের মতো একটি ব্যক্তিগত সংস্থা, অনন্ত টেকনোলজিসে পরীক্ষা করা হয়েছে।

মহাকাশ অভিযানে ভারতের অগ্রগতির স্বীকৃতিস্বরূপ, মহাকাশ বিভাগের সচিব এবং ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) এর চেয়ারম্যান ড. এস. সোমনাথ ২০২৪ সালের জন্য মর্যাদাপূর্ণ আইএএফ বিশ্ব মহাকাশ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

আমদাবাদে ইসরোর ফিজ়িক্যাল রিসার্চ ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানীরা চন্দ্রযান-৩-এর ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলি বিশ্লেষণ করেছেন। একটি অনুষ্ঠানে তাঁরা দানিয়েছেন,চাঁদের যে গর্তে চন্দ্রযান-৩ নেমেছে সেখানে এখনও রয়েছে রোভার প্রজ্ঞান।

২৩শে আগস্ট, ২০২৩-এ চন্দ্রযান-৩-এর সফল অবতরণের এক বছরেরও বেশি সময় পরে ১৪ অক্টোবর ইতালির মিলানে ৭৫তম আন্তর্জাতিক মহাকাশচারী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সময় পুরষ্কার অনুষ্ঠানটি নির্ধারিত হয়েছে।

ইতিমধ্যেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ভারতের চন্দ্রযান-৩। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছেছে ভারত। চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করার পর থেকে ISRO-এর বিজ্ঞানীদের চাঁদ সম্পর্কিত অনেক তথ্য সরবরাহ করেছে চন্দ্রযান-৩।

পারমাণবিক ঘড়িটি তৈরি করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। এটি প্রথম ভারতীয় আঞ্চলিক ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম (IRNSS) বা NAVIC-এ ব্যবহৃত হয়েছিল।

শনিবার নির্ধারিত সময় অর্থাৎ বিকেল ৪টে আদিত্য এল ১ সফলভাবে তাঁর গন্তব্যে পৌঁছানোর চূড়ান্ত পথে প্রবেশ করেছে।

ditya-L1 এর যাত্রা শুরু হয়েছিল ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩। জটিল কক্ষপথের কৌশল ও ১১০ দিনের ট্রানজিটের পর মহাকাশযানটি এখন হ্যালো কক্ষপথের চূড়ান্ত পর্বে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে।

L1 বিন্দু পৃথিবী থেকে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে। এটি পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যে মোট দূরত্বের মাত্র ১ শতাংশ। ISRO-এর একজন আধিকারিক জানিয়েছেন যে আদিত্য L1 ইতিমধ্যে L1 পয়েন্টে পৌঁছেছে, ৬ জানুয়ারি এটি কক্ষপথে পৌঁছবে যেখানে এটি থাকা উচিত।