জঙ্গল সাফারির মজা নিতে চলুন গোরুমারা জাতীয় অভয়ারণ্য
- গোরুমারা অভয়ারণ্যে রয়েছে ছয় ধরনের সাফারি
- এদের নাম যাত্রাপ্রসাদ, চুকচুকি, মেদলা, চন্দ্রচূড়
- এছাড়া রয়েছে চাপরামারির নামে দুটি সাফারি
- এরমধ্যে একটি সাফারি দুপুরের দিকে, যেখানে আদিবাসী নৃত্য থাকে
লাটাগুড়ি। নামটা বললেই ডুয়ার্সের গহনে চলে যাওয়ার কথা মনের মধ্যে খেলা করে। আসলে এই লাটাগুড়ির বুকেই রয়েছে গোরুমারা জাতীয় অভয়ারণ্য। যেখানে প্রকৃতির কোলে খেলে বেড়ায় হাতি, গণ্ডার, বাইসন থেকে শুরু করে চিতল হরিণ, শাম্বর, বাঁদর, আর ময়ূরের দল। এছাড়াও রয়েছে রঙবেরঙের নানা পাখি। যাদের বাস শুধুমাত্র এই ডুয়ার্সের বুকেই। এদের সঙ্গে আবার যোগ দেয় পরিযায়ী পাখির দল। এদের কেউ গ্রীস্মকালে, কেউ আবার বর্ষা অথবা শীতে এখানে বাসা বাঁধে।
গোরুমারা অভয়ারণ্যে সাফারির জন্য ছয় ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে। এদের নাম যাত্রাপ্রসাদ, চুকচুকি, মেদলা, চন্দ্রচূড়। এছাড়া রয়েছে চাপরামারির নামে দুটি সাফারি। এরমধ্যে একটি সাফারি দুপুরের দিকে, যেখানে আদিবাসী নৃত্য থাকে। সাফারি অনুযায়ী জন প্রতি এক এক ধরনের মূল্য রয়েছে
নূন্যতম মূল্য ৭৮০টাকা, সর্বোচ্চ ১৩৮০ টাকা। গোরুমারা অভয়ারণ্যে প্রবেশ মূল্য ছাড়াও লাগে গাড়ির ভাড়া। বন দপ্তরের অনুমোদিত গাড়িতে অভয়ারণ্যে প্রবেশ করতে হয়। এর জন্য গাড়ি প্রতি বন দপ্তরের ধার্য করা নির্দিষ্ট মূল্য দিতে হয়। এক একটি গাড়িতে ১ থেকে ৬ জন করে চড়তে পারে।