Omicron in West Bengal: বাংলায় ওমিক্রন আক্রান্ত ৭ বছরের বালক
মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে শিশুটিকে। শিশুটির বাবা ও বোনকে মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা বিভাগে কোয়ারেন্টাইন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অন্যদিকে শিশুটি ছাড়াও তার মা, বাবা, দিদি সমেত মোট ছ’জনের লালার নমুনাও সংগ্রহ করা হয়েছে বলে খবর।
বঙ্গে মিলল এবার ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ। মালদহে ওমিক্রন আক্রান্ত সাত বছরের বালক। দুবাই ফেরত বালকের শরীরে ওমিক্রণ মেলায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক। বুধবার ওই শিশু কালিয়াচকে তার মামার বাড়িতে যায়। সেখানেই জেলা স্বাস্থ্য দফতরের বিশেষ টিম পৌঁছয়। তাদের পরিবারের মোট ৬ জনের লালা সংগ্রহ করা হয়। সম্প্রতি এই বালক আবু ধাবি থেকে হায়দরাবাদ হয়ে ভারতে আসে। হায়দরাবাদেই বালকের শরীরে ওমিক্রন মেলে। তার পরই তাকে চিহ্নিত করার কাজ শুরু হয়। জানা গিয়েছে এই বালকের বাড়ি মুর্শিদাবাদের ঘোলাকান্দিতে। আপতত তবে সে মালদায় রয়েছে। মালদহ মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা শুরু হয়েছে শিশুর। শিশুটির বাবা ও বোনকে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা বিভাগে করনটাইনে রাখা হয়েছে। মালদহ-দুবাই ফেরত সাত বছরের এক শিশুর দেহে ওমিক্রন ভাইরাসের উপস্থিতি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল মালদার কালিয়াচকে। বুধবার ওই শিশুটি কালিয়াচকে তার মামার বাড়িতে আসতেই জেলা স্বাস্থ্য দফতরের বিশেষ টিম সেখানে পৌঁছায়। শিশু, তার মা, বাবা, দিদি সমেত মোট ছ জনের লালার নমুনা সংগ্রহ করা হয় । শিশুটির পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কয়েকদিন আগে আবু ধাবি থেকে হায়দ্রাবাদ হয়ে কলকাতায় আসে শিশুটির পরিবার। হায়দরাবাদে তাদের লালার নমুনা নেওয়া হয়েছিল।তাদের বাড়ি মুর্শিদাবাদের ঘোলাকান্দিতে। কলকাতা থেকে ফারাক্কা হয়ে কালিয়াচকে মামার বাড়িতে আসে শিশু ও তার পরিবার। এর মধ্যে জানা যায় শিশুটি ওমিক্রন ভাইরাসে সংক্রামিত। খবর পাওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে মালদা জেলা স্বাস্থ্য দফতর। শিশু ও তার পরিবারের লালার নমুনা সংগ্রহ করেছে মেডিকেল টিম। বুধবার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এর পক্ষ থেকে সংক্রামিত শিশু তার বাবা ও দিদিকে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করণা ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে শিশুটিকে । শিশুটির বাবা ও বোনকে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা বিভাগে করনটাইনে রাখা হয়েছে।