সুস্থ্য থাকতে এবং দীর্ঘায়ু পেতে বন্ধ করুন এই ১০ কাজ
সুস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কে না চায়। তবে দীর্ঘায়ুর জন্য প্রয়োজন বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা। রাগ বা উত্তেজনা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। মানসিক চাপে থাকলে বা রেগে গেলে, শরীরে স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়, এতে শরীরের ক্ষতি হয়।
সুস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কে না চায়। তবে দীর্ঘায়ুর জন্য প্রয়োজন বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা। রাগ বা উত্তেজনা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। মানসিক চাপে থাকলে বা রেগে গেলে, শরীরে স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়, এতে শরীরের ক্ষতি হয়। ধূমপায়ীরাই জানেন, ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করা কতটা কঠিন। কিন্তু, বিশ্বের বিভিন্ন স্বাস্থ্য় প্রতিষ্ঠানের গবেষণা বলছে, তামাক ব্যবহার মৃত্যুর কারণ বড় কারণ। দিনে পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজন। কম ঘুম বা অতিরিক্ত ঘুম - দুটোই খারাপ। বিজ্ঞানীরা বলেন, ছয় ঘণ্টার কম নয়, আবার নয় ঘণ্টার বেশি নয়। সুস্থ্য থাকতে হলে প্রক্রিয়াজাত খাবার না খাওয়াই ভালো। এতে শরীরে সোডিয়াম স্যাচুরেটেড ফ্যাট, সর্করা বাড়িয়ে দেয় এবং ফাইবার কমিয়ে দেয়। অত্যধিক মানসিক চাপ শরীরের ক্ষতি করে তাই চাপ না নিয়ে সমস্যার সমাধান খুঁজুন, এতে বাড়বে আপনার আয়ু। দৈনন্দিন জীবনে কিছু পরিবর্তন আনুন, যা শরীরের জন্য ভালো। জীবনের ছোট ছোট পরিবর্তনের দিকে নজর দিন। পূর্বপুরুষরা অনেক বছর করে বেঁচেছেন, তাই আপনিও দীর্ঘায়ু হবেন, কিংবা পূর্বপুরুষদের আয়ু কম ছিল বলে, আপনারও তাই হবে - এমন ভাবাটা বন্ধ করুন। সামাজিক থাকাটা আয়ু বৃদ্ধির বুস্টার বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। কারণ, সামাজিক থাকলে আপনার মানসিক চাপ কমে এবং আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। সবসময় স্বাস্থ্যকর খাওয়া বা আরও বেশি ব্যায়াম করার সংকল্প স্থির করার সময়ে লক্ষ্যমাত্রা কম রাখার চেষ্টা করুন। জীবনের ছোট ছোট পরিবর্তনগুলিকেও গুরুত্ব দিন। স্বাস্থ্যগত বিষয়গুলিকে ভয় পেয়ে বা অস্বীকার না করে, সচেতন হওয়াটা জরুরি। ভয় দিয়ে কোনও সমস্যারই সমাধান হয়না।