হায়দরাবাদ পুলিশের এনকাউন্টার, স্বজনহারার কান্না চার পরিবারে
হায়দরবাদে পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণের ঘটনায় এনকাউন্টারে মৃত্যু হল ৪ অভিযুক্তরেই। খবর পেতেই কান্নার রোল উঠেছে পরিবারে। শেষবারের মত ছেলেকে চোখের দেখা দেখতে পেলে ভাল হত, একটাই আর্তি পরিবারের।
হায়দরাবাদে তরুণী পশুচিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় সারা দেশে তৈরি হয়েছিল প্রতিক্রিয়া। প্রশ্ন উঠেছিল দেশের প্রশাসন ও বিচারব্যবস্থার বিরুদ্ধে। দাবি উঠছিল দোষীদের দৃষান্তমূলক শাস্তির। তবে ঘটনার ১০ দিনের মধ্যেই চরম শাস্তি পেলেন অভিযুক্তরা। পুলিশের এন কাউন্টারে মৃত্যু হল ৪ অভিযুক্তের।
এই এনকাউন্টার ঘিরে দেশ জুড়ে চলছে এখন তীব্র আলোচনা। এরমধ্যেই কেবল অন্ধকারে ডুবে রয়েছে ৪ অভিযুক্তের পরিবার। মূল অভিযুক্ত আরিফের বাড়িতে কেবল কান্নার রোল। ছেলে চলে গেল বলে কেবল কেঁদেই চলেছেন আরিফের মা।
আরেক অভিযুক্ত শিবার বাড়ির চিত্রটাও একই রকম। ছেলে দোষী হলে গুলি করে মারুন, আগেই বলেছিলেন শিবার মা। ঘটনার জানার পর অবশ্য চোখের জল বাঁধ মানেনি মায়ের। অন্যদিকে বাকিদেরও এইভাবে শাস্তি দেওয়া উচিত , দাবি তুলছেন শিবার বাবা।
গুলি করার আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ দেখা করতে দিলে ভাল হত, চোখে জল নিয়ে একটাই আর্তি নবীনের বাবার। আরেক অভিযুক্ত ছেন্নাকেসাভুলুর বাড়িতেও উঠেছে কান্নার রোল।