মেয়ের চিকিৎসার জন্য ব্যাঙ্কে রাখা টাকা উধাও, টাকা ফেরত পেতে পুলিশের দ্বারস্থ বাবা

মেয়ের চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে টাকা রেখেছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ দাস। ব্যাঙ্কে সেই টাকা তুলতে গিয়েই হতবাক ধীরেন্দ্রনাথ বাবু। সেই টাকা নাকি আগেই তুলে নেওয়া হয়েছে, দাবি ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষর। অথচ ধীরেন্দ্রনাথ বাবু টাকা নাকি তোলেনইনি। তবে তাঁর টাকা গেল কোথায়, এই নিয়েই উঠছে এখন প্রশ্ন। ২০১৮ সালে রিটায়ারমেন্টের পর ২ লক্ষ টাকা কালনার স্টেট ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজিটে রেখেছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ দাস। মেয়ের চিকিৎসার জন্যই রেখেছিলেন সেই টাকা। এখন সেই টাকাই না মেলার অভিযোগ জানাচ্ছেন ধীরেন্দ্রনাথ বাবু। ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা বলে কোনও সুরাহা হয়নি। বাধ্য হয়েই থানার দ্বারস্থ হন ধীরেন্দ্রনাথ দাস। ইতিমধ্যেই কালনা থানায় এই ঘটনার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। মেয়ের চিকিৎসা এখন অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়ে, টাকাটা কোনও ভাবে উদ্ধার হলে মেয়ের চিকিৎসা সম্ভব, জানালেন ধীরেন্দ্রনাথ বাবুর স্ত্রী। ধীরেন্দ্রনাথবাবুর এত দিনের সঞ্চয় ২ লক্ষ্য টাকার এখন কোনও হদিস নেই। আদউ সে টাকা তিনি ফিরে পাবেন কী না তা এখন অনিশ্চয়তার মুখে। অথচ টাকা না পেলে মেয়ের চিকিৎসাও করা সম্ভব না। এখন মেয়ের চিকিৎসার চিন্তায় ঘুম উড়েছে ধীরেন্দ্রনাথ বাবু এবং তাঁর স্ত্রী -র। 

/ Updated: Sep 01 2021, 01:00 PM IST

Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

মেয়ের চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে টাকা রেখেছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ দাস। ব্যাঙ্কে সেই টাকা তুলতে গিয়েই হতবাক ধীরেন্দ্রনাথ বাবু। সেই টাকা নাকি আগেই তুলে নেওয়া হয়েছে, দাবি ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষর। অথচ ধীরেন্দ্রনাথ বাবু টাকা নাকি তোলেনইনি। তবে তাঁর টাকা গেল কোথায়, এই নিয়েই উঠছে এখন প্রশ্ন। ২০১৮ সালে রিটায়ারমেন্টের পর ২ লক্ষ টাকা কালনার স্টেট ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজিটে রেখেছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ দাস। মেয়ের চিকিৎসার জন্যই রেখেছিলেন সেই টাকা। এখন সেই টাকাই না মেলার অভিযোগ জানাচ্ছেন ধীরেন্দ্রনাথ বাবু। ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা বলে কোনও সুরাহা হয়নি। বাধ্য হয়েই থানার দ্বারস্থ হন ধীরেন্দ্রনাথ দাস। ইতিমধ্যেই কালনা থানায় এই ঘটনার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। মেয়ের চিকিৎসা এখন অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়ে, টাকাটা কোনও ভাবে উদ্ধার হলে মেয়ের চিকিৎসা সম্ভব, জানালেন ধীরেন্দ্রনাথ বাবুর স্ত্রী। ধীরেন্দ্রনাথবাবুর এত দিনের সঞ্চয় ২ লক্ষ্য টাকার এখন কোনও হদিস নেই। আদউ সে টাকা তিনি ফিরে পাবেন কী না তা এখন অনিশ্চয়তার মুখে। অথচ টাকা না পেলে মেয়ের চিকিৎসাও করা সম্ভব না। এখন মেয়ের চিকিৎসার চিন্তায় ঘুম উড়েছে ধীরেন্দ্রনাথ বাবু এবং তাঁর স্ত্রী -র।