দেড়লাখের বালুচরিতে ব়্যাম্প কাঁপালেন প্রিয়ঙ্কা সরকার, জমে গেল বিষ্ণুপুর মেলার ফ্যাশন শো
হস্তশিল্পের জেলা বাঁকুড়া। জেলার সোনামুথী সিল্প ও বিষ্ণুপুরের বালুচরি ও স্বর্ণচরি শাড়ি সুনাম কুড়িয়েছে দেশ-বিদেশের বাজারে। তাঁত শিল্পীদের নিখুঁত শিল্প কর্ম ক্রেতাদের মন কেড়েছে। বালুচরি, স্বর্ণচরি ও সিল্কের শাড়িতে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এসেছে অভিনবত্ব। বিশেষ করে বালুচরি শাড়ির মধ্যে এসেছে নানা অভিনবত্ব। যা মন জিতেছে হাল আমলের আধুনিকাদের। আর আধুনিক ডিজাইনের এই শাড়ি নিয়েই বিষ্ণুপুর মেলায় আয়োজন করা হয়েছিল এক ফ্যাশন শোর।
হস্তশিল্পের জেলা বাঁকুড়া। জেলার সোনামুথী সিল্প ও বিষ্ণুপুরের বালুচরি ও স্বর্ণচরি শাড়ি সুনাম কুড়িয়েছে দেশ-বিদেশের বাজারে। তাঁত শিল্পীদের নিখুঁত শিল্প কর্ম ক্রেতাদের মন কেড়েছে। বালুচরি, স্বর্ণচরি ও সিল্কের শাড়িতে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এসেছে অভিনবত্ব। বিশেষ করে বালুচরি শাড়ির মধ্যে এসেছে নানা অভিনবত্ব। যা মন জিতেছে হাল আমলের আধুনিকাদের। আর আধুনিক ডিজাইনের এই শাড়ি নিয়েই বিষ্ণুপুর মেলায় আয়োজন করা হয়েছিল এক ফ্যাশন শোর। রঙিন আলো আর জমজমাট মিউজিকের তালে যদুভট্ট মঞ্চে বাঁকুড়ার শিল্পীদের হাতে তৈরি বালুচরি, স্বর্ণচরি ও সিল্কের শাড়ি পড়ে ব়্যাম্প মাতালেন স্থানীয় যুবক-যুবতীরা। জেলার তাঁত শিল্পকে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ফ্যাশন শোয়ের শো-স্টপার হিসাবে হাজির হয়েছিলন অভিনেত্রী প্রিয়ঙ্কা সরকার। দেড় লাখের অপূর্ব কাকুকার্যের বালুচরি শাড়ি পড়ে ব়্যাম্পে হেঁটে সকলকে মুগ্ধ করলেন অভিনেত্রী। শাড়ির সঙ্গে ম্যাচিং ওর্নামেন্টেও ছিলো বাঁকুড়ার প্রাচীন শিল্পের ছোঁয়া। মডেলদের কানে ও গলায় ছিল টেরোকোটা শিল্পের নানা অলঙ্কার।