মাধ্যমিকে মেয়েদের মধ্যে প্রথম গাজোলের কৌশিকী, বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায় সে
মালদহ গাজোলে বাড়ি মাধ্যমিকে যুগ্ম দ্বিতীয় কৌশিকী দাসের। ঘাটালের রৌনক মণ্ডলের সঙ্গে সে যুগ্ম দ্বিতীয়। মাধ্যমিকে রৌনক ও কৌশিকী-র প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২
মাধ্যমিকের ফলাফলে প্রবল খুশি কৌশিকী। কৌশিকী-র বাবা ও মা দুজনেই শিক্ষক। কৌশিকী গাজোলের আদর্শবাণী অ্যাকাডেমির ছাত্রী। পড়াশোনার সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিচর্চাতেও প্রবল আগ্রহ রয়েছে কৌশিকীর। অবসর সময়ে বই পড়াটা নেশা কৌশিকী সরকারের।
মাধ্যমিকে সামগ্রিকভাবে দ্বিতীয় হয়ে এবং মেয়েদের মধ্যে প্রথম হয়ে কেমন লাগছে জানতে চাওয়া হলে কৌশিকী জানায় , ‘ খুবই ভাল লাগছে। এতটা আশা ছিলোনা তবে আশা করেছিলাম খুব ভাল ফল হবে আর সেই অনুসারে আমি দ্বিতীয় হয়েছি খুবই ভাল লাগছে। আমার বাবা মা ভাই বোন বাড়ির প্রত্যেক সদস্য আমায় সাহায্য করেছে। আর স্যারদের কথা তো বলবই, যে কোন সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে তাদেরকে একটা ফোন করলেই তারা সমস্যাগুলির সমাধান করে দিতেন। তারা সবসময়ই সহযোগিতা করেছেন’। মালদহ গাজোলে বাড়ি মাধ্যমিকে যুগ্ম দ্বিতীয় কৌশিকী দাসের। ঘাটালের রৌনক মণ্ডলের সঙ্গে সে যুগ্ম দ্বিতীয়। মাধ্যমিকে রৌনক ও কৌশিকী-র প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২ মাধ্যমিকের ফলাফলে প্রবল খুশি কৌশিকী। কৌশিকী-র বাবা ও মা দুজনেই শিক্ষক। কৌশিকী গাজোলের আদর্শবাণী অ্যাকাডেমির ছাত্রী। পড়াশোনার সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিচর্চাতেও প্রবল আগ্রহ রয়েছে কৌশিকীর। অবসর সময়ে বই পড়াটা নেশা কৌশিকী সরকারের। ভবিষ্যতে তার কি হওয়ার ইচ্ছে জানতে চাওয়া হলে সে জানায় , তার ছোটবেলা থেকেই মেডিকাল নিয়ে পড়াশুনো করে ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে। কিভাবে পড়াশুনো করতো জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, প্রথমে সে পাঠ্য বই পড়ত। তারপর নোট্স এবং টেস্ট পেপার সল্ভ করার দিকে জোর দিয়েছিল। তার প্রিয় বিষয় জীবন বিজ্ঞান।