'ভাঁড়ার শূন্য' তবু দুর্গাপুজোর অনুদান ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৬০ হাজার করলেন মমতা
বাড়ল এবারের দুর্গাপুজোর অনুদান। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠকে মমতা বলেন, 'পুজো করতে গেলে খরচ তো আছেই। কেন্দ্র আমাকে পয়সা দিচ্ছে না। একশো দিনের কাজের টাকাও নেই। সব প্রকল্পের বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছি।' তা সত্ত্বেও বিশ্বের অন্যতম সেরা উৎসব যাতে কোনও ভাবে ধাক্কা না খায়, সেই জন্য একাধিক ব্যবস্থার কথা বলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানান, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থাগুলি যাতে ছাড়ের পরিমাণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬০ শতাংশ করে দেওয়া হবে। এরপরই সরকারি অনুদানের প্রসঙ্গে বলেন, 'গত বার কত দিয়েছিলাম? আমার ভাঁড়ার শূন্য। মা দুর্গা ভাঁড়ার ভর্তি করবেন আশা করি। তাই আমাদের কষ্ট থাকা সত্ত্বেও ৫০ হাজার টাকাকে ৬০ হাজার টাকা করে দিলাম।'
বাড়ল এবারের দুর্গাপুজোর অনুদান। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠকে মমতা বলেন, 'পুজো করতে গেলে খরচ তো আছেই। কেন্দ্র আমাকে পয়সা দিচ্ছে না। একশো দিনের কাজের টাকাও নেই। সব প্রকল্পের বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছি।' তা সত্ত্বেও বিশ্বের অন্যতম সেরা উৎসব যাতে কোনও ভাবে ধাক্কা না খায়, সেই জন্য একাধিক ব্যবস্থার কথা বলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানান, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থাগুলি যাতে ছাড়ের পরিমাণ ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬০ শতাংশ করে দেওয়া হবে। এরপরই সরকারি অনুদানের প্রসঙ্গে বলেন, 'গত বার কত দিয়েছিলাম? আমার ভাঁড়ার শূন্য। মা দুর্গা ভাঁড়ার ভর্তি করবেন আশা করি। তাই আমাদের কষ্ট থাকা সত্ত্বেও ৫০ হাজার টাকাকে ৬০ হাজার টাকা করে দিলাম।'