বাসের ধাক্কায় ছাত্রীর মৃত্যু, একাধিক বাস পোড়াল উত্তেজিত জনতা
সরকারি বাসের ধাক্কায় ছাত্রী মৃত্যু ঘিরে উত্তাল চেহারা নিল জলপাইগুড়ির মোহিত নগর। ঘটনার পরই পাঁচটি বাসে ভাঙচুর চালায় উত্তেজিত জনতা। পুড়িয়ে দেওয়া হয় তিনটি বাস। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। জানা গেছে, রানি নগর থেকে দাদার সঙ্গে স্কুটিতে জলপাইগুড়ি মোহিত নগরে টিউশন পড়তে যাচ্ছিল একাদশ শ্রেণির ছাত্রী তৃষা চক্রবর্তী।
সরকারি বাসের ধাক্কায় ছাত্রী মৃত্যু ঘিরে উত্তাল চেহারা নিল জলপাইগুড়ির মোহিত নগর। ঘটনার পরই পাঁচটি বাসে ভাঙচুর চালায় উত্তেজিত জনতা। পুড়িয়ে দেওয়া হয় তিনটি বাস। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। জানা গেছে, রানি নগর থেকে দাদার সঙ্গে স্কুটিতে জলপাইগুড়ি মোহিত নগরে টিউশন পড়তে যাচ্ছিল একাদশ শ্রেণির ছাত্রী তৃষা চক্রবর্তী। ৩১ নং জাতীয় সড়কে মোহিত নগর রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় রেল গেট বন্ধ থাকায় ভিড়ে আটকে পড়েন তারা। কিছুক্ষণের মধ্য়ে সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠেন। পরে সেই জ্যাম কাটিয়ে স্কুটি নিয়ে যাবার পথে শিলিগুড়িগামী একটি উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার তাদের স্কুটিকে ধাক্কা মারে বলে অভিযোগ। স্থানীয়রা জানান, ধাক্কার পর দুজনেই রাস্তায় পড়ে যায়। এরপর তৃষাকে পিষে দেয় ঘাতক বাস। গুরুতর আহত হন দাদা। তড়িঘড়ি আহতকে নিয়ে যাওয়া হয় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। এরপর উত্তেজিত জনতা ৫ টি সরকারি বাসে ভাঙচুর চালায়। ৩টিতে আগুন লাগিয়ে দেয় তারা। খবর পেয়ে বিশাল পুলিশ বাহিনী নিয়ে এলাকায় আসে জলপাইগুড়ি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীকান্ত জগন্নাথ রাও ইলওয়াড। আসে র্যাফও। জলপাইগুড়ি থেকে দমকলের ২টি ইঞ্জিন এসে আগুন নেভায়। এই মুহুর্তে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।