রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির কর্ণধার। স্ট্যানফোর্ড-এ ভর্তি হয়েও পড়াশোনা সম্পূর্ণ করেননি। ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বিই ডিগ্রি সম্পূর্ণ করেন
সাইরাস পুনাওয়ালা গ্রুপের কর্ণধার সাইরাল পুনাওয়ালার স্নাতক ডিগ্রি কর্মাসে। পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এই কলেজের নাম ব্রিহান মহারাষ্ট্র কলেজ অফ কমার্স।
গুজরাটের শেঠ চিমনলাল নাগিনদাস বিদ্যালয়-এর ছাত্র ছিলেন। গুজরাট ইউনিভার্সিটিতে কমার্স নিয়ে স্নাতকস্তরে ভর্তি হলেও মাঝপথে তা ছেড়ে দেন।
ওপি জিন্দাল গ্রুপের চেয়ারপার্সন সাবিত্রী জিন্দালের রয়েছে অসম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিপ্লোমা।
এইচসিএল টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতা শিব নাদার একজন ইঞ্জিনিয়ার। কোয়েম্বাটোরের পিএসজি কলেজ অফ টেকনোলজি থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক ডিগ্রি পেয়েছিলেন
কলেজের প্রথম বর্ষেই পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলেন ডিমার্ট-এর কর্ণধার
সান ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা দিলীপ সাঙ্ঘভির রয়েছে কমার্সে স্নাতক ডিগ্রি। ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালকাটা থেকে এই ডিগ্রি তিনি হাসিল করেছিলেন
পিরামল গ্রুপের প্রধান অজয় পিরামল মুম্বই ইউনিভার্সিটিতে বিজ্ঞান শাখায় অনার্স গ্র্যাজুয়েট। এরপর যমনলালা বাজাজ ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ থেকে মাস্টার ডিগ্রি করেছিলেন
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালকাটার অধীনে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে কর্মাসের স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন আর্সেলরমিত্তল-এর কর্ণধার
ইনফোসিসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তি। ইউনিভার্সিটি অফ মাইসোর থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ডিগ্রি হাসিল করেছিলেন। আইআইটি কানপুর থেকে টেকনোলজিতে মাস্টার ডিগ্রিও পান তিনি