স্টারকিড হিসেবেই আত্মপ্রকাশ। দীর্ঘদিনের বলিস্টার। টানা ১১ বছর কোনও হিট ছবি উপহার দিতে পারেননে। তারপরেই তিনি স্টার।
শর্মিলা ঠাকুরের ছেলে। হিন্দি ছবিতে আত্মপ্রকাশ ১৯৯৩ সালে। পরম্পরা ছবির মাধ্যমে। আমির খান, সুনীল দত্ত, রুবিনা ট্যান্ডন, নীলম ছিল। তাও বক্স অফিসে চূড়ান্ত অসফল।
গত ১১ বছর নায়ক হিসেবে কোনও হিট ছবি দিতে পারেননি। এই সময় প্যাহেচান, এক থা রাজা, ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ির মত ছবি করেছেন।
ছবি চলুক বা না চলুক বলিউডে এখনও জনপ্রিয় সইফ আলি খান। চার নম্বর খান হিসেবে সর্বদাই উঠে আসে তাঁর নাম।
স্টার হিসেব তেমন দক্ষতা দেখাতে না পারলেও সাপোর্টিং রোলে সফল সইফ। হাম সাথ সাথ হ্যায় কাল হো না হো, ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়িতে অনেকেই তাঁর অভিনয় মনে রেখেছে।
নায়ক হিসেবে তাঁর একটাই ছবি হিট । সেটা হল হ্যাম তুম। অভিনেত্রী রানী মুখোপাধ্য়ায়। এই ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছেন। আর পেয়েছেন একাধিক সম্মান।
শেষ দশ বছরও একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন সইফ আলি খান। কিন্তু সেখানেও একের পর এক ফ্লপ ছবি দিয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছে, ভূত পুলিশ, বান্টি অউর বাবলি২, আদিপুরুষ, বিক্রম বেদা।
একের পর এক ফ্লপ ছবি করলেও সইফ আলি খানের অভিনয় প্রশংসা পেয়েছে, ওমকারা, তানাজি, এক হাসিনা থি-র মত ছবিতে।