২০০৯ সালে এই ঘূর্ণিঝড় এসেছিল। তছনছ করে দিয়েছিল সারা বাংলা থেকে শুরু করে বাংলাদেশকে। ল্যান্ড ফলের পর আয়লার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার
ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে জন্ম হয়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়ের। এই ঝড়ের নামকরণ করেছিল ওমান। ঘুর্ণিঝড়ের তীব্রতায় এটা হ্যারিকেন ৪ ক্যাটিগরির। ১৪ অক্টোবর বিশাখাপত্তনমে ল্যান্ডফল করেছিল হুদহুদ
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উল্টে-পাল্টে গিয়েছে বাংলা ,ওড়িশার আবহাওয়ার গতিবধি। যা বিপুলভাবে প্রভাব ফেলেছে ঋতু বৈচিত্রে। এতে তৈরি নিম্নচাপ কাঁদিয়ে ছেড়েছিল মানুষকে
২০১৮ সালে এসেছিল এই ঘূর্ণিঝড়। উৎপত্তিস্থল ছিল বঙ্গোপসাগর। আর ঝড়ের নামকরণ করেছিল পাকিস্তান
২০১৯-এ ওড়িশা উপকূলে আঁছড়ে পড়েছিল ফনি। ঘণ্টায় গতিবেগ ছিল ২১৫ কিলোমিটার। এখন পর্যন্ত এই ঘূর্ণঝড়কে উত্তর ভারত মহাসাগরে জন্ম নেওয়া সবচেয়ে শক্তিশালি ঘূর্ণিঝড় বলা হয়
২০১৯ সালেরই নভেম্বর মাসে জন্ম হয়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়ের। ল্যান্ডফল ঘটেছিল পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন উপকূল এবং মেদিনীপুর উপকূল এলাকায়
২০২০ মে মাসের এই ঝড় তছনছ করে দেয় বাংলাকে। এর মূল কেন্দ্রের মুখ ছিল সুন্দরবন ধরে কলকাতার দিকে। ধ্বংসের বহর এতটাই মারাত্মক ছিল যে আজও সেই ক্ষতে মলম দিয়ে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ।
২০২১ সালের এই ঝড়ও বিপুল ধ্বংস চালিয়েছিল। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় ওড়িশা। যশ-এর ল্যান্ডফলের ঠিক ১০ দিন আগে ভারতের ভূখণ্ডে আঁছড়ে পড়েছিল আরও এক প্রবল ঘূর্ণিঝড়
২০২১ সালেরই সেপ্টেম্বর মাসে তৈরি হয়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়। মূলত অন্ধ্রপ্রদেশের উপরে আঁছড়ে পড়েছিল এই ঝড়। এর প্রভাবে প্রভাবিত হয়েছিল মহারাষ্ট্র ও গুজরাট
২০২২ সালের এই ঘূর্ণিঝড় ল্যান্ড ফল করে অন্ধ্রপ্রদেশে। এর ফলে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছিল। এই ঝড়ের আগে তীব্র দাবদাহে জ্বলছিল বঙ্গোপসাগর এবং ভারত মহাসাগরের তটবর্তী এলাকাগুলি
২০২২ সালেরই অক্টোবরে এসেছিল এই ঘূর্ণিঝড়। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে আছড়ে পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়
২০২৩-র মে মাসে এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছিল বঙ্গোপসাগরে। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে আছড়ে পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়।বাংলাদেশ ও মায়ানমার বিপর্যস্ত হয়েছিল মোকার তাণ্ডবে