অলিভ ওয়েল ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে এক মোক্ষম ওষুধ বলে গণ্য হয়ে থাকে। টাইপ ২ ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে নাকি সিদ্ধহস্ত অলিভ ওয়েল
অলিভ ওয়েলে প্রচুর মাত্রায় ক্যানসার প্রতিরোধক উপাদান রয়েছে, যেমন- ওলেইক অ্যাসিড, হাইড্রোজিটাইরোসোল, ওলিওক্যানথাল, ফাইতোস্টেরোইস, স্কোয়ালেন
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে অলিভ ওয়েলে স্ট্রোক প্রতিরোধের ক্ষমতা রয়েছে। কারণ যে সব মানুষ বেশি মাত্রায় রোজ অলিভ ওয়েল গ্রহণ করে গিয়েছে তাদের স্ট্রোক হওয়ার ঝুকি অনেকটাই কমে গিয়েছে
এতে প্রিডমিন্যান্ট ফ্যাটি অ্যাসিড প্রচুর মাত্রায় রয়েছে। যা মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বলে বিবেচিত হয়। যেমন ওলেইক অ্যাসিড
২০১৫ সালের গবেষণায় দেখা গিয়েছিল রোজ ৩ চামচ করে একস্ট্রা ভার্জিন অলিভ ওয়েল গ্রহণে শরীরের বৃদ্ধি এবং টি-সেলের আধিক্য বেড়েছে। রোগ প্রতিরোধ সেলের শক্তিও বৃদ্ধি পেতে দেখা গিয়েছিল
অলিভ ওয়েলকে হৃদযয়ন্ত্রের সহায়ক বলে বিবেচিত করা হয়। এর নিয়মিত গ্রহণ হৃদযন্ত্রের কর্ডিওভার্সকুলারের স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত করতে সাহায্য করে
অলিভ ওয়েলে থাকে ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে। এর ফলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মাত্রা বেড়ে যায়
অলিভ ওয়েল শরীরে থাকা হাড়কে শক্তিশালী করে। যার ফলে হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং খুব সহজে তা ভাঙে না
অলিভ ওয়েলে যে উপাদানগুলি থাকে তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য ওলেইক অ্যাসিড এবং ওলিওক্যান্থাল। এগুলি শরীরে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্সের প্রপার্টিকে বাড়াতে সাহায্য করে