অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায় স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।
গ্রিন টি-তে EGCG-এর মতো যৌগ রয়েছে, যা পরিপাক ক্রিয়াকে বাড়িয়ে তুলতে এবং চর্বি গলানোর পদ্ধতিকে বাড়িয়ে তোলে।
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং রক্তনালীর কার্যকারিতা উন্নত করে। চা পান করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কম হয়।
নিয়মিত চা খেলে কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম স্বাস্থ্যকর হয়। মানসিক ক্লান্তিও কমিয়ে দেয় চা।
চায়ে থাকা ক্যাফিন এবং এল-থেনাইন এর সংমিশ্রণ মন শান্ত রাখে, সতর্কতা এবং মনঃসংযোগ বাড়ায়, ফলে যেকোনও কাজ আরও ভালো হতে পারে।
ভেষজ চা, যেমন ক্যামোমাইল এবং ল্যাভেন্ডার, মন শান্ত রাখার বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত, ক্লান্তি এবং উদ্বেগ দূর করতে সাহায্য করে।
বহুকাল ধরে অনেক দেশের সংস্কৃতিতে চা পরিপাকের সহায়ক হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যেমন, পেপারমিন্ট চা বদহজম দূর করতে পারে, অন্যদিকে, আদা চা বমি বমি ভাব দূর করতে সহায়ক।
চায়ের উষ্ণ জল এবং বিভিন্ন ভেষজ যৌগ পাচনতন্ত্রকে স্বাস্থ্যকর করতে পারে।
চায়ে থাকা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিশেষ করে ইচিনেসিয়া এবং আদার মতো ভেষজগুলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
বিভিন্ন রোগ সংক্রমণ রুখতে শরীরকে সুস্বাস্থ্যকর করে তোলে এই অতি পরিচিত দৈনন্দিন পানীয়। আপনার যদি প্রত্যেকদিন সকালে-বিকালে চা খাওয়ার অভ্যেস থাকে, তাহলে তা ‘বদ’অভ্যেস না-ও হতে পারে।