Food

চা হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ পানীয়

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায় স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।

Image credits: Our own

যারা স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য চা অতীব উপকারী

গ্রিন টি-তে EGCG-এর মতো যৌগ রয়েছে, যা পরিপাক ক্রিয়াকে বাড়িয়ে তুলতে এবং চর্বি গলানোর পদ্ধতিকে বাড়িয়ে তোলে। 

Image credits: Our own

হার্টের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে চা অবশ্যই বিশেষ সুবিধা দেয়

এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং রক্তনালীর কার্যকারিতা উন্নত করে। চা পান করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কম হয়।

Image credits: Our own

মানসিক ক্লান্তিও দূর করে

নিয়মিত চা খেলে কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম স্বাস্থ্যকর হয়। মানসিক ক্লান্তিও কমিয়ে দেয় চা।

Image credits: Our own

চা শুধুমাত্র একটি আরামদায়ক পানীয় নয়; এটি মগজের জন্য বিশেষ উদ্দীপকও

চায়ে থাকা ক্যাফিন এবং এল-থেনাইন এর সংমিশ্রণ মন শান্ত রাখে, সতর্কতা এবং মনঃসংযোগ বাড়ায়, ফলে যেকোনও কাজ আরও ভালো হতে পারে।

Image credits: Our own

প্রতিদিনের চাপ থেকে মানসিক অবকাশ দেয় এই পানীয়

ভেষজ চা, যেমন ক্যামোমাইল এবং ল্যাভেন্ডার, মন শান্ত রাখার বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত, ক্লান্তি এবং উদ্বেগ দূর করতে সাহায্য করে। 

Image credits: Our own

চা পরিপাকের সহায়ক

বহুকাল ধরে অনেক দেশের সংস্কৃতিতে চা পরিপাকের সহায়ক হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যেমন, পেপারমিন্ট চা বদহজম দূর করতে পারে, অন্যদিকে, আদা চা বমি বমি ভাব দূর করতে সহায়ক।

Image credits: Our own

পাচনতন্ত্রকে ভালো রাখে

চায়ের উষ্ণ জল এবং বিভিন্ন ভেষজ যৌগ পাচনতন্ত্রকে স্বাস্থ্যকর করতে পারে।

Image credits: Our own

প্রাকৃতিকভাবে চায়ে থাকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বৈশিষ্ট্য

চায়ে থাকা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিশেষ করে ইচিনেসিয়া এবং আদার মতো ভেষজগুলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। 

Image credits: Our own

শরীরকে সুস্বাস্থ্যকর করে তোলে

বিভিন্ন রোগ সংক্রমণ রুখতে শরীরকে সুস্বাস্থ্যকর করে তোলে এই অতি পরিচিত দৈনন্দিন পানীয়। আপনার যদি প্রত্যেকদিন সকালে-বিকালে চা খাওয়ার অভ্যেস থাকে, তাহলে তা ‘বদ’অভ্যেস না-ও হতে পারে। 

Image credits: Our own