Health

রান্নার জন্য পারফেক্ট

ঘি একটি অত্যন্ত মৌলিক স্যাচুরেটেড ফ্যাট, বেকিং বা ভাজার জন্য উপযুক্ত। ঘিয়ে ভাজা যে কোনও খাবার স্বাস্থ্যকর ও উপকারি।

Image credits: Getty

ভিটামিন এ রয়েছে

তরল দুধের মধ্যে ঘি সবচেয়ে বিশুদ্ধ ফ্যাট। এই ভিটামিন এ হরমোনের ভারসাম্য, উর্বরতা, লিভারের স্বাস্থ্য এবং শারীরিক শক্তিতে অবদান রাখে।

Image credits: Getty

ঘি সম্পূর্ণ কেসিন-মুক্ত উপাদান

ঘি দুধ থেকে তৈরি, দুধের কঠিন পদার্থ তরলের উপরে ভেসে থাকে। ফলে সহজেই আলাদা করা যায়। খাঁটি ঘিতে কখনই ল্যাকটোজ এবং কেসিন থাকে না। কারণ ঘি তৈরিতে এই দুটি উপাদান বাদ পড়ে।

Image credits: Getty

স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ঘি

স্যাচুরেটেড ফ্যাট খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে না। সেজন্য উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্য হৃদরোগে ঘি খাওয়া যায় এবং ঘি ব্যবহার করে রান্না করা যায়। তবে অবশ্যই খুব বেশি নয়।

Image credits: freepik

সবরকমের রান্নায় ব্যবহার

সব ধরনের তরকারি, ডাল এবং মাংস রান্না করতে ঘি ব্যবহার করা হয়। আবার পরোটা ভাজতে বা সুজি বা গাজরের হালুয়া তৈরির জন্যও ব্যবহৃত হয়। কারণ উচ্চ তাপমাত্রায়ও ঘি দিয়ে রান্না করা যায়।

Image credits: Getty

শিশুরা প্রতিদিন খেতে পারে

ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর। অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে শিশুরা প্রতিদিন ঘি খেতে পারে। কারণ ঘি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়।

Image credits: Getty