ডায়েটিং এর সময় অনেকে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে।
পনির খেতে পারেন। কিটো ডায়েট করার সময় খাদ্যতালিকায় রাখুন পনির। এটি শরীর সুস্থ রাখে।
এই সময় ভুলেও মিষ্টি দই খাবেন না। মিষ্টি দইতে প্রায় ৪৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। যা শরীরের ক্ষতি করে।
এই সময় ভুট্টা ও মিষ্টি আলুর মতো সবজি খাবেন না। উচ্চ স্টার্চ শাকসবজিতে ফাইবারে চেয়েও বেশি কার্বোহাইড্রেট থাকে।
এই সময় কম কার্ব যুক্ত সবজি খান। ব্রকলি, ফুলকপি, মাশরুম, লেটুস পাতা রাখুন তালিকাতে। এই সময় ভিটামিন ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খান।
রোজ সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। এটি ভিটামিন বি, সেলেনিয়াম ও পটাসিয়াম সমৃদ্ধ, স্যামন ও অন্যান্য মাছ প্রায় কার্ব মুক্ত।
তাই কিটো ডায়েটে কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কম করেন। তখন ইনসুলিনের মাত্রা কমে যায় ও শরীর থেকে অনেক বেশি নুন নিঃসরণ হয়।
কিটো ডায়েটে খেতে পারেন ব্ল্যাক টি। এতে আছে থানাইন নামক অ্যামোইনো অ্যাসিড। স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে ব্ল্যাক টি।
স্ট্রেস রাখুন নিয়ন্ত্রণে। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল শরীরের রক্ত শর্করার মাত্রা বাড়ায়। কিটো ডায়েট করার সময় রোজ মেডিটেশন করুন।
ঘুমকে প্রাধান্য দিন। কিটো ডায়েট করার সময় রোজ সঠিক সময় ঘুমান। ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমান। ডায়েট করার সময় পর্যপ্ত সময় ঘুমান।