সানবার্ন হল অতিরিক্ত সূর্যের আলো বা অতিবেগুনী বিকিরণের সংস্পর্শে আসার ফলে ত্বকের ক্ষতি হওয়া। ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, গরম হওয়া, জ্বালা করা, ফোসকা পড়া ইত্যাদি সানবার্নের লক্ষণ।
Health May 15 2025
Author: Moumita Poddar Image Credits:Freepik
Bangla
লক্ষণের পার্থক্য
ট্যানিংয়ে:
ত্বকের রঙ হালকা থেকে গাঢ় বাদামি হয়
রঙ ধীরে ধীরে পরিবর্তন হয়
সানবার্নে:
ত্বক লাল, ফুলে যায় এবং স্পর্শে গরম লাগে
মাঝে মাঝে ফোসকাও পড়তে পারে
জ্বালা ও চুলকানি স্বাভাবিক
Image credits: Freepik
Bangla
প্রভাবের সময়
ট্যানিং:
ধীরে ধীরে হয়, এবং সপ্তাহের পর সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে
সানবার্ন:
কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই প্রভাব দেখা যায়, এবং ২-৫ দিনের মধ্যে ফোসকা বা খোসা ছাড়ার সাথে সাথে চলে যায়
Image credits: Freepik
Bangla
চিকিৎসায় পার্থক্য
সানবার্ন
ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন
অ্যালোভেরা জেল, নারকেল তেল লাগান
প্রদাহরোধী ক্রিম
ট্যানিং
অ্যালোভেরা জেল, লেবু-মধু মাস্ক, বেসন+দইয়ের উবটন
ত্বক এক্সফোলিয়েট করার প্রোডাক্ট
Image credits: Freepik
Bangla
ত্বকে প্রভাব
ট্যানিং:
ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়, তবে তেমন ক্ষতি হয় না
সানবার্ন:
ত্বকের ক্ষতি, পিগমেন্টেশন, ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে
Image credits: Freepik
Bangla
প্রতিরোধের উপায়
ট্যানিং এবং সানবার্ন উভয় থেকেই बचाव:
SPF ৩০ বা তার বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
স্কার্ফ, সানগ্লাস এবং টুপি ব্যবহার করুন
দুপুর ১২টা থেকে ৪টে পর্যন্ত রোদ এড়িয়ে চলুন
Image credits: Freepik
Bangla
সানবার্ন বনাম ট্যানিং
ট্যানিং শুধু রঙ বদলায়, কিন্তু সানবার্ন ত্বক পুড়িয়ে দেয়। যদি ত্বকে তীব্র জ্বালা, ফোসকা হয়, তাহলে এটা ট্যানিং নয়, সানবার্ন। ত্বকের যত্ন এবং চিকিৎসার প্রয়োজন।