গ্রহণকৃত খাদ্যে পুষ্টির পরিমাণ কম থাকলে তাড়াতাড়ি ক্ষিধে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
গ্রহণকৃত খাদ্যে প্রোটিন, ফাইবার কম থাকলে পেট তাড়াতাড়ি খালি হয়ে যায়।
কিছু ক্ষেত্রে জলশূন্যতার কারণেও তাড়াতাড়ি ক্ষিধে পায়।
ঘুম ভালো না হলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনগুলির ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। এর ফলে ঘন ঘন ক্ষিধে পায়।
মানসিক চাপও হরমোনের ভারসাম্যহীনতার দিকে নিয়ে যেতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। এর ফলে বারবার খেতে ইচ্ছা করতে পারে।
হাইপোগ্লাইসেমিয়া অর্থাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে ক্ষিধে পায়।
হাইপারথাইরয়েডিজমও একটি কারণ হতে পারে। বিপাক দ্রুত হলে বেশি ক্ষিধে পায়।
কাটা ফল কি ফ্রিজে রাখলে স্বাস্থ্যকর থাকে? সংরক্ষণের সহজ পদ্ধতি দেখুন
দুধ পছন্দ নয়? শরীরে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়ামের জন্য এই খাবারগুলিই যথেষ্ট
পিঠের ব্যথা দূর হবে চোখের নিমেষে! সেরা ৫টি যোগাসন দেখে নিন
১ বাটি দই নিয়মিত খান, জানুন দই খাওয়ার উপকারিতাগুলি