বাচ্চার জন্মের পর থেকেই তার খাওয়া-দাওয়ার দিকে বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার। প্রথম কটা মাস বাচ্চা দুধ খেলেও নির্দিষ্ট সময় পর থেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা
বাচ্চার ৬ মাস বয়স পার করার পর ভুলেও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়াবেন না এই খাবারগুলো। জেনে নিন কী কী
মধু থেকে চ্চার কোষ্ঠাকাঠিন্য, অলসতা দেখা দিতে পারে. অনেক শিশুর গ্যাসের কারণ হয় এই উপাদান। তাই ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু খাওয়ানোর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
গোরুর দুধ থেকে দূরে রাখুন। এতে পুষ্টিকর উপাদান থাকে ঠিকই কিন্তু সঙ্গে উচ্চতর ল্যাকটোজ সামগ্রী থাকে। বাচ্চার কিডনির রোগের কারণ হতে পারে এই গোরুর দুধ।
বাদাম বা পিনাট বাটার খাওয়াবেন না। এগুলো অনেক বাচ্চাই পছন্দ করেন। কিন্তু, এর থেকে বাচ্চার অ্যালার্জি হতে পারে। তাই আগে থেকে পরামর্শ নিয়ে তবেই বাচ্চাকে বাদাম বা পিনাট বাটার খাওয়ান
চকোলেট বাচ্চার মারাত্মক ক্ষতি করে। শুধু দাঁতের ক্ষয় নয়, সঙ্গে হজম ক্ষমতার ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে। বাচ্চাকে ডার্ক চকোলেট খাওযাতে পারেন।
ফলের রস খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। কিন্তু, ক্যানে থাকা ফলের রস খাওয়াবেন না। এতে বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। বাচ্চাকে ফল কেটে তার জ্যুস বানিয়ে খাওয়ান
কাঁচা সবজি খাওয়াবেন না। বিট, লেটুসের মতো সবজিতে উচ্চ মাত্রার নাইট্রেট থাকে। যা বাচ্চার শরীরে খারাপ প্রভাব ফেলে।
সবজি সেদ্ধ করে স্ট্যু বানিয়ে খাওয়ান। এতে বাচ্চার শরীর থাকবে সুস্থ। যে কোনও রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।
সব সময় বাচ্চার থেকে দূরে রাখুন এই পাঁচটি খাবার। আপনার ছোট ভুলেই বাচ্চার হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। মেনে চলুন এই বিশেষ টোটকা।