ভানগড়ের দুর্গ তৈরির আগে এক সাধু শর্ত দিয়েছিলেন, দুর্গের ছায়া যেন কোনওমতেই তাঁর কুটির স্পর্শ না করে। রাজপুত্র সেই শর্তে গুরুত্ব দেননি। ফলে, সাধু গোটা শহরকে অভিশাপ দিয়েছিলেন।
Travel Oct 03 2023
Author: Sahely Sen Image Credits:social media
Bangla
পরিত্যক্ত ভানগড়
১৭ শতকে যে ভানগড় ছিল অতি সমৃদ্ধ, ১৮ শতকে সেই শহর হয়ে উঠল একেবারে পরিত্যক্ত।
Image credits: social media
Bangla
প্রবেশ নিষিদ্ধ
ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ASI সূর্যাস্তের আগে এবং সূর্যাস্তের পরে ভানগড় দুর্গে প্রবেশ করা একেবারে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
Image credits: social media
Bangla
দুর্গে প্রবেশ
ভানগড় দুর্গে যাঁরা প্রবেশ করেন, তাঁরা অনেক সময়ই এক অজানা অস্বস্তি অনুভব করেন। অনেকেই বলেছেন যে, কোনও অজ্ঞাত কারণে দুর্গের ভিতর ঢুকলেই গা ছমছম করে।
Image credits: social media
Bangla
দর্শনার্থীদের ভয়
অনেক দর্শনার্থীই এই দুর্গের অন্দরে কোনও অজানা অশরীরীর আনাগোনা লক্ষ্য করেছেন। দুর্গের ভিতর থেকে অদ্ভুত শব্দও শুনতে পেয়েছেন কেউ কেউ।
Image credits: social media
Bangla
দুর্গের কর্মী
ভানগড় দুর্গের অনেক অংশই বেশ ভেঙেচুরে গেছে। সেগুলি মেরামতির জন্য বহুবার বহু কর্মীও নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু, কোনও অজানা কারণে সেই কর্মীদের অনেকেই ভয়ে কাজ করতে চাননি।
Image credits: social media
Bangla
দুর্গ মেরামত
দুর্গ মেরামত করা হয়ে যাওয়ার পরেও কখনও কখনও দেখা গেছে, ভাঙা অংশ খুব দ্রুত আবার ভেঙে গেছে। মেরামত করে কোনও লাভই হয়নি।
Image credits: social media
Bangla
অভিশপ্ত কুয়ো
ভানগড় দুর্গের ভিতরে একটি কুয়ো আছে, যেটিকে ‘অভিশপ্ত কুয়ো’ বলে বর্ণনা করা হয়। সূর্য ডুবে যাওয়ার পর যদি কেউ সেই কুয়োর কাছে যান, তাহলে সেই ব্যক্তির অকালপ্রয়াণ হয় বলে দেখা গেছে।