২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। তারপরেও তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েই চলেছে। ২০২২ সালে মোট সম্পত্তি ছিল ৮৪৬ কোটি টাকার।
এখনও প্রতি মাসে অন্তত ৪ কোটি টাকা করে রোজগার করেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। আইপিএল-এ চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলার জন্য তিনি পান ১২ কোটি টাকা। ব্যবসার সুবাদে আরও রোজগার রয়েছে ধোনির।
মহেন্দ্র সিং ধোনির প্রথম স্টার্টআপ কোম্পানির নাম রান অ্যাডাম। ভারতে এই ধরনের স্পোর্টস টেকনলজি সংস্থা প্রথম। খেলোয়াড়দের সঙ্গে স্পনসর, কোচ, অ্যাকাডেমির যোগাযোগ করিয়ে দেয় এই সংস্থা।
সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির জনপ্রিয় সংস্থা হয়ে উঠেছে কারস ২৪। এই সংস্থাটিতেও বিনিয়োগ করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এই সংস্থার মাধ্যমে বাড়িতে বসেই লাভজনক দামে গাড়ি বিক্রি করা যায়।
সেভেন ইঙ্ক ব্রিউস নামে একটি ফুড অ্যান্ড বেভারেজেস সংস্থাতেও বিনিয়োগ করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। পাশাপাশি এই সংস্থায় বিনিয়োগ করেছেন মোহিত ভাগছন্দানি, আদিল মিস্ত্রি ও কুণাল প্যাটেল।
মহেন্দ্র সিং ধোনি খাতাবুক নামে একটি সংস্থা চালু করেছেন। এই সংস্থা প্রযুক্তি-সহ নানাভাবে ক্ষুদ্রশিল্পে সাহায্য করে।
হোম ফার্নিশিং সংস্থা হোমলেনেও বিনিয়োগ করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এই সংস্থা বাড়ির অন্দর মহল সাজানো, আসবাবপত্র পৌঁছে দেওয়া, ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির কাজ করে।
ভেগান ফুড কোম্পানি শাকা হ্যারি ভেগান বার্গার, ভেগান মিট-সহ নানা ধরনের স্ন্যাকস বিক্রি করে। এই সংস্থাতেও অর্থ বিনিয়োগ করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি।
ড্রোন প্রস্তুতকারী সংস্থা গড়ুড় এরোস্পেসেও আর্থিক বিনিয়োগ করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। তবে এই সংস্থায় তিনি কত টাকা বিনিয়োগ করেছেন, সেটা এখনও জানা যায়নি।
হাঁটুর চোট নিয়ে এবারের আইপিএল-এ খেলেছেন চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। তিনি জানিয়েছেন, পরের আইপিএল-এও খেলার চেষ্টা করবেন। সেই কারণেই ফিট হয়ে ওঠার লক্ষ্যে ধোনি।