Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

ঐতিহ্যে পুরীর পরেই মাহেশের রথযাত্রার স্থান। এটি পশ্চিমবঙ্গের প্রাচীনতম ও বৃহত্তম, ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম, রথযাত্রা উৎসব। প্রতিবছর দুই থেকে তিন লক্ষ ভক্ত সমাগম হয়

Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

মাহেশকে বলে 'নব নীলাচল'। কথিত জগন্নাথ ভক্ত চৈতন্যদেব পুরীর পথে মাহেশ মন্দির দর্শনে এসে অচৈতন্য হয়ে সমাধিতে যান। তারপরেই জায়গার নাম হয় নব নীলাচল।

Image credits: Facebook
Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

এই মন্দির এই রাখা আছে ৬২৭ বছরের পুরনো নিম কাঠের তৈরি আদি জগন্নাথ বলরাম এবং সুভদ্রা। মাহেশের রথটি ১৩৮ বছরের পুরনো রথটি লোহার তৈরি রয়েছে ১২ টি চাকা দুটি ঘোড়া

Image credits: Facebook
Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

লোহার রথটি নির্মাণ হয়েছিল মার্টিন বার্ন কোম্পানি তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দেওয়ান কৃষ্ণচন্দ্র বসুর তত্ত্বাবধানে। সেই বসু পরিবারই এই মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব আছে

Image credits: Facebook
Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যের সমসাময়িক জনৈক ধ্রুবানন্দ ব্রহ্মচারী পুরী গিয়ে জগন্নাথ বিগ্রহ দর্শন করে মাহেশের গঙ্গাতীরে এক কুটিরে জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলরাম বিগ্রহ স্থাপন করেন।

Image credits: Facebook
Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

পরবর্তীকলে শেওড়াফুলির জমিদার মনোহর রায় সেখানে প্রথম একটি মন্দির নির্মাণ করিয়ে দেন। মাহেশে রথযাত্রার উৎসব অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে ১৩৯৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে

Image credits: Facebook
Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

রথের দিন শ্রীরামপুরের গোপীনাথ মন্দিরে মাসির বাড়িতে যাত্রা করে জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা। সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র দর্শন করেছেন এই রথযাত্রা। লিখেছেন তাঁর অমর কাহিনী "রাধারাণী"

Image credits: Facebook
Bangla

ঐতিহ্যমন্ডিত মাহেশের রথযাত্রা

প্রায় ৮দিন ধরে চলে রথের মেলার উত্‍সব। দূর-দূরান্ত থেকে এখনও বহু মানুষ আসেন। এক সপ্তাহ পর উল্টোরথে জগন্নাথ ফিরে আসেন নিজবাড়ি বা মন্দিরে।

Image Credits: Facebook