বিজেপির কলকাতার সাংগঠনিক জোনের পর্যবেক্ষক হলেন শোভন চট্টোপাধ্য়ায়। সহ আহ্বায়ক হলেন বৈশাখী বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। দলীয় সিদ্ধান্তের কথা জানালেন দিলীপ ঘোষ।
- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- Election Live Update-বিজেপিতে বড় দায়িত্ব পেলেন শোভন-বৈশাখী, কলকাতার সাংগঠনিক পর্যবেক্ষক শোভন
| Published : Dec 27 2020, 07:27 AM IST / Updated: Dec 27 2020, 06:23 PM IST
Election Live Update-বিজেপিতে বড় দায়িত্ব পেলেন শোভন-বৈশাখী, কলকাতার সাংগঠনিক পর্যবেক্ষক শোভন
ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের সভা ঘিরে প্রস্তুতি তুঙ্গে। এই ডায়মন্ড হারবারেই সভা করতে গিয়ে হামলার মুখোমুখি পড়েছিলেন জেপি নাড্ডা। তারপর গঙ্গায় অনেক জল বয়ে গিয়েছে। রাতারাতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দফতর থেকে দায়িত্বে থাকা ডিজি-মুখ্যসচিবকে তলবও করা হয়েছে। এবার তাই অপেক্ষায় সেই বিতর্কিত ডায়মন্ড হারবারে কী বলবেন অভিষেক, অপেক্ষায় বাংলায়।
- FB
- TW
- Linkdin
ভোটের সময় ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রে তৃণমূল জেহাদিদের বসিয়ে রেখেছিল। অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে নিশানা করে দাঁতন থেকে মন্তব্য করলেন শুভেন্দু অধিকারী।
রোশন গিরি বলেন ২০১৭ সালে পাহাড় জুড়ে যে আন্দোলন হয়েছিল তা অনিত থাপা ও বিনয় তামাংরা বিক্রি করেদিয়েছিল। দাবি আদায়ে সুবিধে হবে বলেও তিনি ও বিমল গুরুং বিজেপির হাত ধরেছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ অপেক্ষার পরেও বিজেপি তাঁদের জন্য বা পাহাড়বাসীদের জন্য কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। সেই কারণেই তাঁরা বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে আরও একবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেছেন। আগামী দিনে পাহাড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁরা জোট বেঁধে লড়াই করবেন বলেও জানিয়েছেন রোশন গিরি। আগামী ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাতে আরও একবার নবান্ন দখল করতে পারেন সেদিকেও তাঁরা নজর দেবেন বলে জানিয়েছেন।
জমি বিতর্কে নোবেলজয়ী অর্মত্য সেনকে হেনস্থার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে কলকাতায় বাংলা আকাদেমির সামনে বিক্ষোভ দেখালেন বিশিষ্টজনেরা। অর্মত্য সেন সম্পর্কে বিশ্বভারতীর বিতর্কিত মন্তব্যের সমালোচনা করলেন কবির সুমন, ব্রাত্য বসু থেকে অন্যান্য বিশিষ্টজনেরা।
অভিষেক এদিন বলেন গরু পাচার হয় কোথা দিয়ে। নিজেই উত্তর দিয়ে বলেন সীমান্ত দিয়ে। সীমান্ত রক্ষা করে কে, বিএসএফ। এই বিএসএফ এর উপরে কে বসে আছেন ক্ষমতায়। আবার নিজেই উত্তরে বলেন স্বরাষ্টমন্ত্রী অমিত শাহ। তাহলে তোলাবাজ কে, প্রশ্ন ছোড়েন তিনি।
শুভেন্দুর তোপের পাল্টা জবাব দিলেন অভিষেক। ডায়মন্ডহারবারের সভায় এসেই বহু প্রতীক্ষিত 'তোলাবাজ ভাইপো' তকমা তোলার চেষ্টা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 'গরু পাচার, কয়লা পাচার ভাইপো' সব অভিযোগের দিলেন উত্তর।
অভিষেকের ডায়মন্ডহারবারের সভায় গরহাজির ২ বিধায়ক দীপক হালদার এবং দুলাল দাশ।
শুভেন্দুর সভায় উপস্থিত থাকতে পারেন কেন্দ্রীয় ৪ মন্ত্রী।
রবিবার সাতসকালে চা চক্রতে যোগ দিলেন দিলীপ ঘোষ। 'মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বাংলাকে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে যায়, এরা বিজেপিকে ভয় পাচ্ছেন,' দমদম সাউথ সিঁথিতে চা চক্রতে যোগ দিয়ে বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
কাশ্মীরি কেশরকে চলতি বছর GI ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। এতে উপকৃত হবেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দুবাইয়ের সুপার মার্কেটে এটি লঞ্ করা হয়েছে। কেশর কৃষকরা এতে উপকৃত হবেন।
পশুপাখি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের দিকে সেবার কাজ এগিয়ে দেওয়ার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উদাহরণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন জেল বন্দিদের পশুদের জন্য গরম কাপড় তৈরির কথা।
মন কি বাত অনুষ্ঠানে আত্মনির্ভর ভারতের বার্তা মোদীর
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রবিবার তাঁর মাসিক রেডিও অনুষ্ঠান 'মন কি বাত'-এ ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এটি হতে চলেছে চলতি বছরের সর্বশেষ 'মন কি বাত' অনুষ্ঠান। মনে করা হচ্ছে, চলতি বছর দেশ যেসব ঘটনার সম্মুখীন হয়েছে সেগুলির দিকেই আলোকপাত করবেন তিনি। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মাইগভ ওয়েবসাইট ও নমো অ্যাপের মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন, কী করে আপনি কী করে এই বছর কাটালেন? আগামী বছর আপনি সবথেকে বেশি কী কী প্রত্যাশা করেন? আগামী ২৭ ডিসেম্বর সেই নিয়ে আলোচনা 'মন কি বাত' অনুষ্ঠানে আলোচনা করবেন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।
আজ দাঁতনে শুভেন্দুর সভা। একই দিনে ডায়মন্ডহারবারে সভা করবেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়।
হাওড়ার আমতায় বিজেপি কর্মীদের 'মারধরে' অভিযুক্ত তৃণমূল। বিজেপির পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, শনিবার শুভেন্দুর বৈঠক ঘিরে ব্যাপক বচসা বাধে খিদিরপুরের হেস্টিংসে। খিদিরপুর হেস্টিংস হাউজে বিজেপি পার্টি অফিসের সামনে তৃণমূল-বিজেপি মধ্য়ে ঝামেলা লেগে যায়। খিদিরপুর হেস্টিংস হাউজে বিজেপির দফতরে ৪৩ জনের সঙ্গে বৈঠক ছিল শুভেন্দুর। কিন্তু এই বৈঠক ঘিরেই শুরু হয় ব্যাপক বচসা। বিজেপি অফিসের বাইরে সদ্য বিজেপি-তে যোগ দেওয়া সাংসদ সুনীল মণ্ডলের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে তৃণমূল কর্মীরা। এমনকি শেষ পর্যন্ত সুনীল মণ্ডলের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়ে তৃণমূল কর্মী ও সমর্থকরা। তাই এবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে সুনীল মন্ডলকে।