- শহিদ সম্মান জানাতে ঝাড়গ্রামে পৌঁছন তৃণমূলের শীর্ষ নের্তৃত্ব।
- সভায় উপস্থিত পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মদন মিত্র, সৌমেন মহাপাত্র
- নেতাই গ্রামে শুভেন্দু অধিকারীর ও তৃণমূলের পৃথক শহীদ দিবস
- সকালে লালগড়ে শুভেন্দুকে লক্ষ্য করে 'গদ্দার হাঁটাও' স্লোগান
শহিদ সম্মান জানাতে ঝাড়গ্রামে পৌঁছন তৃণমূলের শীর্ষ নের্তৃত্ব। পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মদন মিত্র, সৌমেন মহাপাত্র, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল সভাপতি অজিত মাইতি-সহ ঝাড়গ্রাম জেলার নেতারা প্রত্য়েকেই বৃহস্পতিবার হাজির রয়েছেন। তবে বুধবার রাতেই ঝাড়গ্রামে পৌঁছে গিয়েছিলেন মদন মিত্র।
আরও পড়ুন, রাজ্যের সাহায্য মিললেই কৃষকরা সরাসরি পাবে টাকা, মমতাকে চিঠি কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনীর ক্যাম্প থেকে গুলি করা হয়েছিল প্রতিবাদী গ্রামবাসী দের উপর। ৯জন গ্রামবাসীর মৃত্যু হয়েছিল। আহত হয়েছিলেন কুড়ি জনের বেশি । সেই ঘটনার পর জঙ্গলমহলের লালগড় ও সংলগ্ন এলাকা থেকে সিপিআইএম পুরোপুরি অবলুপ্ত হয়েছিল । মাইলেজ দিয়েছিল তৃণমূলকে । তারপর থেকে প্রতিবছর ওই নেতাই গ্রামের শহীদ দিবস পালন করে আসছে তৃণমূল।
আরও পড়ুন, লালগড়ে শহিদ দিবস পালনে শুভেন্দু, 'গদ্দার হটাও-গো ব্যাক' স্লোগান তৃণমূলের
তবে এনিয়ে কটাক্ষ করে তৃণমূলের কলকাতার নেতারা 'বহিরাগত' বলে উল্লেখ করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আরও বলেন, শহিদ বেদীটিও আমার প্রচেষ্টায় তৈরি হয়েছে। প্রসঙ্গত বিজেপির ভিন রাজ্য়ের নেতাদের রাজ্য়ে আসা নিয়ে বহিরাগত এর তকমা খাড়া করেছে তৃণমূল। আরও তাই পাল্টা জবাব দিলেন শুভেন্দু। তবে নেতাই গ্রামে শুভেন্দু ও তৃণমূলের পৃথক শহীদ দিবসের জেরে পরিস্থিতিতে উত্তেজনা তৈরী হতে পারে এমন আশঙ্কা করেই পুরো লালগড় বাজার ও নেতাই গ্রাম পর্যন্ত কয়েকশ পুলিশ কর্মী মোতায়েন রাখা হয়েছিল। তারপরেও তৃণমূল কর্মীরা পুরো লালগড় বাজার সংলগ্ন এলাকায়,' শুভেন্দু গো ব্যাক, মীরজাফর গো ব্যাক , গদ্দার হটাও' স্লোগান দেয়।
Read Exclusive COVID-19 Coronavirus News updates, from West Bengal, India and World at Asianet News Bangla.
খেলুন দ্য ভার্চুয়াল বোট রোসিং গেম এবং চ্যালেঞ্জ করুন নিজেকে। கிளிக் செய்து விளையாடுங்கள்
Last Updated Jan 7, 2021, 2:46 PM IST